সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তির জন্য নির্ধারিত লটারি প্রক্রিয়ার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ১২ ডিসেম্বর লটারি হওয়ার কথা থাকলেও এটি পিছিয়ে ১৭ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (৮ ডিসেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন এই পরিবর্তনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন বলেন, “কারিগরি কিছু জটিলতার কারণে লটারির তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে লটারি অনুষ্ঠিত হবে।”
এ বছর স্কুল ভর্তির আবেদন সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। সরকারি-বেসরকারি স্কুল মিলিয়ে মোট ৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৩৯ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।
সরকারি স্কুলে আবেদনকারীর সংখ্যা: ৬ লাখ ৩৫ হাজার ৭২ জন
বেসরকারি স্কুলে আবেদনকারীর সংখ্যা: ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৪৬৭ জন
সরকারি স্কুলে মোট ৬৮০টি প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা ১ লাখ ৮ হাজার ৭১৬টি। বিপরীতে আবেদন এসেছে ৬ লাখ ৩৫ হাজার ৭২টি। এর মানে, প্রতি আসনের বিপরীতে প্রায় ৬ জন শিক্ষার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
১৭ ডিসেম্বরের লটারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হবে। এই লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। ভর্তি কমিটি জানিয়েছে, আবেদনকারীদের দেওয়া পছন্দের সংখ্যা ৯ লাখ ৬৪ হাজার ৮৫০টি।
লটারির পর নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভর্তির ব্যবস্থা করা হবে। কারিগরি উন্নয়ন ও লটারি প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।
মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন বলেন, “কারিগরি কিছু জটিলতার কারণে লটারির তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে লটারি অনুষ্ঠিত হবে।”
এ বছর স্কুল ভর্তির আবেদন সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। সরকারি-বেসরকারি স্কুল মিলিয়ে মোট ৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৩৯ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।
সরকারি স্কুলে আবেদনকারীর সংখ্যা: ৬ লাখ ৩৫ হাজার ৭২ জন
বেসরকারি স্কুলে আবেদনকারীর সংখ্যা: ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৪৬৭ জন
সরকারি স্কুলে মোট ৬৮০টি প্রতিষ্ঠানে আসনসংখ্যা ১ লাখ ৮ হাজার ৭১৬টি। বিপরীতে আবেদন এসেছে ৬ লাখ ৩৫ হাজার ৭২টি। এর মানে, প্রতি আসনের বিপরীতে প্রায় ৬ জন শিক্ষার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
১৭ ডিসেম্বরের লটারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হবে। এই লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। ভর্তি কমিটি জানিয়েছে, আবেদনকারীদের দেওয়া পছন্দের সংখ্যা ৯ লাখ ৬৪ হাজার ৮৫০টি।
লটারির পর নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভর্তির ব্যবস্থা করা হবে। কারিগরি উন্নয়ন ও লটারি প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।