ক্যান্টনমেন্টে বন্দি থাকা ৬২৬ জনের ভারতে পালানোর পেছনে কারা সহায়তা করেছেন তা খুঁজে বের করার দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। রোববার (৮ ডিসেম্বর) বিজিবি সদর দপ্তরের সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্রে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে তিনি এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, “সেনাবাহিনীর অনেক অফিসার ও সৈনিক ছাত্র-জনতার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু এই ৬২৬ জনকে ফ্যাসিবাদকে রক্ষা করার সুযোগ দেওয়া হলো কীভাবে? কারা তাদের সেফ এক্সিট দিয়ে ভারতে পাঠাল?”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, যারা ফ্যাসিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে জনগণের প্রশ্ন ও প্রতিবাদ থেমে থাকবে না।
হাসনাত জানান, বাংলাদেশের জনগণ ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটিয়েছে। এখন যারা ফ্যাসিবাদকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে। তিনি রাজপথে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।
সিরিয়ার বাশার আল-আসাদের শাসনের পতনের উদাহরণ টেনে হাসনাত বলেন, “যেভাবে ৫২ বছর পর সিরিয়ায় শাসনের পতন ঘটেছে, সেভাবে বাংলাদেশেও ফ্যাসিবাদের অবসান হয়েছে। আমরা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে ঐক্যবদ্ধভাবে গড়তে চাই।”
ভারতীয় ও পশ্চিমা মিডিয়ার অপপ্রচারের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের একটি সমন্বিত কাউন্টার প্রোপাগান্ডা সেল চালু করতে হবে, যা সঠিক তথ্য প্রচারের মাধ্যমে এসব অপপ্রচারের জবাব দিতে পারবে।”
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের দ্রুততম সময়ে বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, “যারা ভারতে চলে গেছে তাদের সম্পদের কোনো অভাব নেই। কিন্তু এ হত্যাকাণ্ডের বিচার দীর্ঘায়িত হওয়া আমাদের জন্য লজ্জাজনক।”
অনুষ্ঠানে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। অন্যান্য বক্তার মধ্যে ছিলেন বিশিষ্ট লেখক ফরহাদ মজাহার, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার এবং উইমেন সাপোর্ট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মিসেস তৌহিদা হক।
অনুষ্ঠানে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, “সেনাবাহিনীর অনেক অফিসার ও সৈনিক ছাত্র-জনতার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু এই ৬২৬ জনকে ফ্যাসিবাদকে রক্ষা করার সুযোগ দেওয়া হলো কীভাবে? কারা তাদের সেফ এক্সিট দিয়ে ভারতে পাঠাল?”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, যারা ফ্যাসিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে জনগণের প্রশ্ন ও প্রতিবাদ থেমে থাকবে না।
হাসনাত জানান, বাংলাদেশের জনগণ ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটিয়েছে। এখন যারা ফ্যাসিবাদকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে। তিনি রাজপথে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।
সিরিয়ার বাশার আল-আসাদের শাসনের পতনের উদাহরণ টেনে হাসনাত বলেন, “যেভাবে ৫২ বছর পর সিরিয়ায় শাসনের পতন ঘটেছে, সেভাবে বাংলাদেশেও ফ্যাসিবাদের অবসান হয়েছে। আমরা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে ঐক্যবদ্ধভাবে গড়তে চাই।”
ভারতীয় ও পশ্চিমা মিডিয়ার অপপ্রচারের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের একটি সমন্বিত কাউন্টার প্রোপাগান্ডা সেল চালু করতে হবে, যা সঠিক তথ্য প্রচারের মাধ্যমে এসব অপপ্রচারের জবাব দিতে পারবে।”
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের দ্রুততম সময়ে বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, “যারা ভারতে চলে গেছে তাদের সম্পদের কোনো অভাব নেই। কিন্তু এ হত্যাকাণ্ডের বিচার দীর্ঘায়িত হওয়া আমাদের জন্য লজ্জাজনক।”
অনুষ্ঠানে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। অন্যান্য বক্তার মধ্যে ছিলেন বিশিষ্ট লেখক ফরহাদ মজাহার, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার এবং উইমেন সাপোর্ট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মিসেস তৌহিদা হক।