যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশনার হিসেবে পেশাদার কূটনীতিক আবিদা ইসলামকে মনোনীত করেছে সরকার। লন্ডন মিশনের গুরুত্বপূর্ণ এই দায়িত্বে তিনি সাবেক হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিমের স্থলাভিষিক্ত হবেন। ঢাকার নির্ভরযোগ্য কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, লন্ডন ইতোমধ্যে আবিদা ইসলামের এগ্রিমো গ্রহণ করেছে।
বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের ১৫তম ব্যাচের কর্মকর্তা আবিদা ইসলাম এর আগে মেক্সিকোতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি কোস্টারিকা, ইকুয়েডর, গুয়াতেমালা ও হন্ডুরাসের দায়িত্বেও নিযুক্ত ছিলেন। এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া, লন্ডন, ব্রাসেলস, কলকাতা ও কলম্বোতে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সাইদা মুনা তাসনিম ২০১৮ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে যুক্তরাজ্যে হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করছিলেন। শেখ হাসিনা সরকারের বিদায়ের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সিদ্ধান্তে গত ২৯ সেপ্টেম্বর তাকে ঢাকায় ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়। নভেম্বরের শেষদিকে তিনি লন্ডন মিশন ছেড়ে আসেন।
যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মিশন। সেখানে দায়িত্ব নেওয়া একজন কূটনীতিকের জন্য শুধু অভিজ্ঞতা নয়, কূটনৈতিক দক্ষতা ও দেশের স্বার্থ রক্ষার অঙ্গীকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আবিদা ইসলামকে এই দায়িত্ব পালনে নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।
যুক্তরাজ্যে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সংখ্যা এবং দেশটির আন্তর্জাতিক অবস্থান বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আবিদা ইসলামের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার মাধ্যমে বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের ১৫তম ব্যাচের কর্মকর্তা আবিদা ইসলাম এর আগে মেক্সিকোতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি কোস্টারিকা, ইকুয়েডর, গুয়াতেমালা ও হন্ডুরাসের দায়িত্বেও নিযুক্ত ছিলেন। এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া, লন্ডন, ব্রাসেলস, কলকাতা ও কলম্বোতে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সাইদা মুনা তাসনিম ২০১৮ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে যুক্তরাজ্যে হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করছিলেন। শেখ হাসিনা সরকারের বিদায়ের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সিদ্ধান্তে গত ২৯ সেপ্টেম্বর তাকে ঢাকায় ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়। নভেম্বরের শেষদিকে তিনি লন্ডন মিশন ছেড়ে আসেন।
যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মিশন। সেখানে দায়িত্ব নেওয়া একজন কূটনীতিকের জন্য শুধু অভিজ্ঞতা নয়, কূটনৈতিক দক্ষতা ও দেশের স্বার্থ রক্ষার অঙ্গীকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আবিদা ইসলামকে এই দায়িত্ব পালনে নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।
যুক্তরাজ্যে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সংখ্যা এবং দেশটির আন্তর্জাতিক অবস্থান বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আবিদা ইসলামের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার মাধ্যমে বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।