দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার সাতোর ইউনিয়নে গতবারের তুলনায় এবার আগাম আলু চাষের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। গত বছরের ভালো ফলন এবং লাভজনক দাম পাওয়ায় এ বছর এলাকার কৃষকরা আলু চাষে আরও উৎসাহী হয়েছেন। ইতিমধ্যেই অনেক জমির আলু উঠানোর কাজ শুরু হয়েছে, এবং কৃষকরা এবারও ভালো দামের প্রত্যাশা করছেন।
সাতোর ইউনিয়নের কৃষক জামাল উদ্দীন বলেন, “গতবার আলুর ফলন ভালো হয়েছিল। আমরা বাজারে ন্যায্য দামও পেয়েছি। তাই এবার আগের চেয়ে বেশি জমিতে চাষ করেছি। আশাবাদী যে এবারও ভালো লাভ হবে।”
অন্যদিকে কৃষক মানিক হোসেন জানান, “আমরা অনেক পরিশ্রম করে আলু চাষ করি। গতবার লাভজনক হওয়ায় এবার এলাকার অনেক কৃষকই বেশি জমিতে চাষ করেছেন। তবে বাজারের দাম কেমন হবে, সেটা নির্ভর করছে চাহিদা ও সরবরাহের ওপর। আশা করি এবারও দাম ভালো পাব।”
সাতোর ইউনিয়নের কৃষকদের মতে, তাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে পরিবহন এবং সংরক্ষণ ব্যবস্থা। এ বিষয়ে তারা সরকারের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন। তবুও, এলাকার কৃষি উৎপাদন ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
কৃষকদের এ আশাবাদ ও চাষাবাদে প্রচেষ্টার ফলে সাতোর ইউনিয়ন এখন দিনাজপুরের একটি উল্লেখযোগ্য কৃষি অঞ্চলে পরিণত হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এ বছর এখানকার আলু চাষিরা ভালো ফলন এবং লাভের মুখ দেখবেন।
সাতোর ইউনিয়নের কৃষক জামাল উদ্দীন বলেন, “গতবার আলুর ফলন ভালো হয়েছিল। আমরা বাজারে ন্যায্য দামও পেয়েছি। তাই এবার আগের চেয়ে বেশি জমিতে চাষ করেছি। আশাবাদী যে এবারও ভালো লাভ হবে।”
অন্যদিকে কৃষক মানিক হোসেন জানান, “আমরা অনেক পরিশ্রম করে আলু চাষ করি। গতবার লাভজনক হওয়ায় এবার এলাকার অনেক কৃষকই বেশি জমিতে চাষ করেছেন। তবে বাজারের দাম কেমন হবে, সেটা নির্ভর করছে চাহিদা ও সরবরাহের ওপর। আশা করি এবারও দাম ভালো পাব।”
সাতোর ইউনিয়নের কৃষকদের মতে, তাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে পরিবহন এবং সংরক্ষণ ব্যবস্থা। এ বিষয়ে তারা সরকারের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন। তবুও, এলাকার কৃষি উৎপাদন ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
কৃষকদের এ আশাবাদ ও চাষাবাদে প্রচেষ্টার ফলে সাতোর ইউনিয়ন এখন দিনাজপুরের একটি উল্লেখযোগ্য কৃষি অঞ্চলে পরিণত হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এ বছর এখানকার আলু চাষিরা ভালো ফলন এবং লাভের মুখ দেখবেন।