২০৩০ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে এক অনন্য আয়োজন। ফিফার ঘোষণা অনুযায়ী, ছয়টি দেশের যৌথ প্রচেষ্টায় এবং তিনটি মহাদেশজুড়ে অনুষ্ঠিত হবে এই মেগা ইভেন্ট। যদিও মূল আয়োজক হিসেবে স্পেন, পর্তুগাল ও মরক্কোকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, তবে বিশেষ ম্যাচ আয়োজনের সুযোগ পেয়েছে আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে ও প্যারাগুয়ে।
১৯৩০ সালে প্রথম ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল উরুগুয়ে। বিশ্বকাপের শতবর্ষ উপলক্ষে ২০৩০ আসরের উদ্বোধনী ম্যাচটি হবে উরুগুয়ের ঐতিহাসিক এস্তাদিও সেন্টানারিও স্টেডিয়ামে। এই স্টেডিয়ামে ১৯৩০ সালে বিশ্বকাপের প্রথম ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে উরুগুয়ে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে শিরোপা জয় করেছিল।
স্পেন ১৯৮২ সালের পর দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে। তবে মরক্কো এবং পর্তুগালের জন্য এটি প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ।
লাতিন আমেরিকায় আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে এবং প্যারাগুয়ের মাঠে হবে তিনটি বিশেষ ম্যাচ। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো একে "ফুটবলের ঐক্যের বার্তা" বলে অভিহিত করেছেন।
২০২৬ সালের মতোই ২০৩০ বিশ্বকাপেও অংশ নেবে ৪৮টি দল। সর্বোচ্চ ১৬টি দেশ সরাসরি জায়গা পাবে ইউরোপ থেকে। এশিয়া, আফ্রিকা এবং আমেরিকার অঞ্চলগুলো থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক দল খেলার সুযোগ পাবে।
ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, "২০৩০ বিশ্বকাপ হবে ফুটবলের অনবদ্য উদযাপনের মঞ্চ। এটি প্রমাণ করে যে ফুটবল কেবল একটি খেলা নয়, বরং এটি মানুষের ঐক্যের প্রতীক।"
১৯৩০ সালে প্রথম ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল উরুগুয়ে। বিশ্বকাপের শতবর্ষ উপলক্ষে ২০৩০ আসরের উদ্বোধনী ম্যাচটি হবে উরুগুয়ের ঐতিহাসিক এস্তাদিও সেন্টানারিও স্টেডিয়ামে। এই স্টেডিয়ামে ১৯৩০ সালে বিশ্বকাপের প্রথম ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে উরুগুয়ে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে শিরোপা জয় করেছিল।
স্পেন ১৯৮২ সালের পর দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে। তবে মরক্কো এবং পর্তুগালের জন্য এটি প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ।
লাতিন আমেরিকায় আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে এবং প্যারাগুয়ের মাঠে হবে তিনটি বিশেষ ম্যাচ। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো একে "ফুটবলের ঐক্যের বার্তা" বলে অভিহিত করেছেন।
২০২৬ সালের মতোই ২০৩০ বিশ্বকাপেও অংশ নেবে ৪৮টি দল। সর্বোচ্চ ১৬টি দেশ সরাসরি জায়গা পাবে ইউরোপ থেকে। এশিয়া, আফ্রিকা এবং আমেরিকার অঞ্চলগুলো থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক দল খেলার সুযোগ পাবে।
ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, "২০৩০ বিশ্বকাপ হবে ফুটবলের অনবদ্য উদযাপনের মঞ্চ। এটি প্রমাণ করে যে ফুটবল কেবল একটি খেলা নয়, বরং এটি মানুষের ঐক্যের প্রতীক।"