বর্তমানে বাংলাদেশের প্রশাসনে সচিবের সংখ্যা ৮৫। এর মধ্যে ১৫ জন সচিব চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে কর্মরত আছেন। এই তালিকায় রয়েছেন জনপ্রশাসনের শীর্ষ দুই কর্মকর্তা—মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ এবং প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া। উল্লেখযোগ্য যে, এই কর্মকর্তারা ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রশাসনের ‘বঞ্চিত’ তালিকায় ছিলেন।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরপর থেকেই প্রশাসনে শুরু হয় শুদ্ধি অভিযান। আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত চুক্তিভিত্তিক সচিবদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের নিয়োগ বাতিল করা হয় এবং কেউ কেউ বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। তবে নতুন করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে প্রশাসনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সচেষ্ট হয়েছে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
বিসিএস-৮২ ব্যাচের কর্মকর্তা ড. শেখ আব্দুর রশীদ বর্তমানে মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান পদ থেকে এই দায়িত্বে আসেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মন্ত্রিসভা ও প্রশাসনের কাজ সমন্বয় করার পাশাপাশি পদোন্নতির সুপারিশকারী বোর্ডের সভাপতিত্ব করেন।
সিরাজ উদ্দিন মিয়া, পরিচিত মহলে সিরাজ উদ্দিন সাথী নামে পরিচিত, একাধিক বিষয়ে ৩২টি বই রচনা করেছেন। তিনি ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ওএসডি হন এবং ২০১৬ সালে অবসরে যান। বর্তমানে তিনি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব হিসেবে চুক্তিতে নিয়োগপ্রাপ্ত।
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব হিসেবে চুক্তিতে কর্মরত আছেন ড. মো. মোখলেস উর রহমান, মো. এহছানুল হক, ড. নাসিমুল গনি, এবং আরও অনেকে। নতুন প্রশাসনের অধীনে তাদের এই দায়িত্ব নতুন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়ক হতে পারে।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরপর থেকেই প্রশাসনে শুরু হয় শুদ্ধি অভিযান। আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত চুক্তিভিত্তিক সচিবদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের নিয়োগ বাতিল করা হয় এবং কেউ কেউ বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। তবে নতুন করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে প্রশাসনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সচেষ্ট হয়েছে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
বিসিএস-৮২ ব্যাচের কর্মকর্তা ড. শেখ আব্দুর রশীদ বর্তমানে মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান পদ থেকে এই দায়িত্বে আসেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মন্ত্রিসভা ও প্রশাসনের কাজ সমন্বয় করার পাশাপাশি পদোন্নতির সুপারিশকারী বোর্ডের সভাপতিত্ব করেন।
সিরাজ উদ্দিন মিয়া, পরিচিত মহলে সিরাজ উদ্দিন সাথী নামে পরিচিত, একাধিক বিষয়ে ৩২টি বই রচনা করেছেন। তিনি ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ওএসডি হন এবং ২০১৬ সালে অবসরে যান। বর্তমানে তিনি প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব হিসেবে চুক্তিতে নিয়োগপ্রাপ্ত।
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব হিসেবে চুক্তিতে কর্মরত আছেন ড. মো. মোখলেস উর রহমান, মো. এহছানুল হক, ড. নাসিমুল গনি, এবং আরও অনেকে। নতুন প্রশাসনের অধীনে তাদের এই দায়িত্ব নতুন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়ক হতে পারে।