ঢাকা: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, যেন তারা রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ হিসেবে বিবেচনা না করেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
ফখরুল বলেন, “একজন উপদেষ্টা যখন বলেন যে রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য কাজ করছে, এটি একটি গুরুতর অভিযোগ। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ করছি এবং এর প্রত্যাহার দাবি জানাচ্ছি।”
তিনি আরও বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলো আপনাদের সহযোগিতা করছে। আপনাদের দায়িত্ব হলো জাতির সেবা করা। অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে, তা জনগণের ব্যর্থতা হিসেবে বিবেচিত হবে।”
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির কাজ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, “যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা গণতন্ত্রকে সংস্কৃতি ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোয় রূপ দিতে না পারি, ততক্ষণ আমাদের লড়াই চলবে।”
তিনি গণতন্ত্রকে একটি সাংস্কৃতিক চর্চা হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, “গণতন্ত্র আমাদের শিখিয়ে দেয় কীভাবে প্রতিবেশী ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে হয়। এটি কোনো কথার কথা নয়, বরং একটি সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ।”
মির্জা ফখরুল অতীতের ইতিহাস বিকৃতির প্রসঙ্গ তুলে ধরে বলেন, “গত ১৫ বছর ধরে ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে। আমরা যেন আর কোনোভাবে আমাদের ইতিহাস বিকৃত না করি, সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের প্রতিটি কথা মেপে বলা উচিত। এমন কিছু বলব না যা আমাদের অর্জনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।”
আওয়ামী লীগের মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের জবাব দিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, “বিএনপির নেতাকর্মীদের ফেসবুক, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আরও সক্রিয় হতে হবে।”
মির্জা ফখরুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভাটি পরিচালনা করেন দলের প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। এতে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, সেলিমা রহমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মামুন আহমেদ।
ফখরুল বলেন, “একজন উপদেষ্টা যখন বলেন যে রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য কাজ করছে, এটি একটি গুরুতর অভিযোগ। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ করছি এবং এর প্রত্যাহার দাবি জানাচ্ছি।”
তিনি আরও বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলো আপনাদের সহযোগিতা করছে। আপনাদের দায়িত্ব হলো জাতির সেবা করা। অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে, তা জনগণের ব্যর্থতা হিসেবে বিবেচিত হবে।”
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির কাজ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, “যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা গণতন্ত্রকে সংস্কৃতি ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোয় রূপ দিতে না পারি, ততক্ষণ আমাদের লড়াই চলবে।”
তিনি গণতন্ত্রকে একটি সাংস্কৃতিক চর্চা হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, “গণতন্ত্র আমাদের শিখিয়ে দেয় কীভাবে প্রতিবেশী ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে হয়। এটি কোনো কথার কথা নয়, বরং একটি সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ।”
মির্জা ফখরুল অতীতের ইতিহাস বিকৃতির প্রসঙ্গ তুলে ধরে বলেন, “গত ১৫ বছর ধরে ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে। আমরা যেন আর কোনোভাবে আমাদের ইতিহাস বিকৃত না করি, সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের প্রতিটি কথা মেপে বলা উচিত। এমন কিছু বলব না যা আমাদের অর্জনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।”
আওয়ামী লীগের মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের জবাব দিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, “বিএনপির নেতাকর্মীদের ফেসবুক, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আরও সক্রিয় হতে হবে।”
মির্জা ফখরুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভাটি পরিচালনা করেন দলের প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। এতে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, সেলিমা রহমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মামুন আহমেদ।