নাসার প্রধান মহাকাশচারী জোসেফ এম. আকাবা প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে এসেছেন। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) ঢাকার মার্কিন দূতাবাস এক বার্তায় তার সফরের বিষয়টি নিশ্চিত করে। সফরের অংশ হিসেবে আকাবা দেশের তরুণ প্রজন্ম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
তার সফরের মূল উদ্দেশ্য হলো তরুণদের মহাকাশ বিজ্ঞান, রোবোটিক্স, এবং স্টেম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, গণিত) শিক্ষায় ক্যারিয়ার গড়তে উৎসাহিত করা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একটি আলোচনা পর্বে তিনি মহাকাশ অনুসন্ধানের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মহাকাশ গবেষণার ভূমিকা নিয়ে কথা বলবেন। বিশেষ করে, জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় মহাকাশ প্রযুক্তির প্রভাব নিয়ে তার আলোচনা বিশেষ আকর্ষণীয় হবে।
এছাড়াও, আকাবা বাংলাদেশে অবস্থানকালে একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করবেন। সেখানে তিনি নাসার বৈশ্বিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অবদান এবং মহাকাশ গবেষণা ও উদ্ভাবনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য ভূমিকা নিয়ে আলোকপাত করবেন।
জোসেফ এম. আকাবা একজন প্রাক্তন শিক্ষক, হাইড্রোজিওলজিস্ট এবং পিস কর্পসের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ২০০৪ সালে নাসার মহাকাশচারী প্রার্থী হিসেবে মনোনীত প্রথম পুয়ের্তো রিকো বংশোদ্ভূত ব্যক্তি। ২০২৩ সালে তাকে নাসার নভোচারী কার্যালয়ের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
তার এই সফর বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে আগ্রহ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তার সফরের মূল উদ্দেশ্য হলো তরুণদের মহাকাশ বিজ্ঞান, রোবোটিক্স, এবং স্টেম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, গণিত) শিক্ষায় ক্যারিয়ার গড়তে উৎসাহিত করা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একটি আলোচনা পর্বে তিনি মহাকাশ অনুসন্ধানের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মহাকাশ গবেষণার ভূমিকা নিয়ে কথা বলবেন। বিশেষ করে, জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় মহাকাশ প্রযুক্তির প্রভাব নিয়ে তার আলোচনা বিশেষ আকর্ষণীয় হবে।
এছাড়াও, আকাবা বাংলাদেশে অবস্থানকালে একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করবেন। সেখানে তিনি নাসার বৈশ্বিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অবদান এবং মহাকাশ গবেষণা ও উদ্ভাবনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য ভূমিকা নিয়ে আলোকপাত করবেন।
জোসেফ এম. আকাবা একজন প্রাক্তন শিক্ষক, হাইড্রোজিওলজিস্ট এবং পিস কর্পসের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ২০০৪ সালে নাসার মহাকাশচারী প্রার্থী হিসেবে মনোনীত প্রথম পুয়ের্তো রিকো বংশোদ্ভূত ব্যক্তি। ২০২৩ সালে তাকে নাসার নভোচারী কার্যালয়ের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
তার এই সফর বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে আগ্রহ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।