সারাদেশে তীব্র শীত জেঁকে বসেছে। শহরাঞ্চল থেকে গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত ঠান্ডায় মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়, যা ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উত্তরাঞ্চলের পাশাপাশি রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গার মতো এলাকাগুলোর ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, যা আগামী তিন দিন অব্যাহত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অফিসের ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে পঞ্চগড়, রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা জেলাগুলোর শৈত্যপ্রবাহ আগামী দিনগুলোতেও বজায় থাকতে পারে। পাশাপাশি রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগরের শ্রীলঙ্কা উপকূলে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ দুর্বল হয়ে পড়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে এবং এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। এর ফলে শীতল বাতাসের প্রবাহ বাড়ায় দেশের উত্তরাঞ্চলে ঠান্ডার প্রকোপ আরও বাড়ছে।
শীতের এই তীব্রতায় মানুষের জীবনযাত্রা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। বিশেষত খেটে খাওয়া মানুষ ও শিশু-বৃদ্ধরা শীতজনিত বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সহায়তা কার্যক্রম বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
আবহাওয়া অফিসের ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে পঞ্চগড়, রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা জেলাগুলোর শৈত্যপ্রবাহ আগামী দিনগুলোতেও বজায় থাকতে পারে। পাশাপাশি রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগরের শ্রীলঙ্কা উপকূলে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ দুর্বল হয়ে পড়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে এবং এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। এর ফলে শীতল বাতাসের প্রবাহ বাড়ায় দেশের উত্তরাঞ্চলে ঠান্ডার প্রকোপ আরও বাড়ছে।
শীতের এই তীব্রতায় মানুষের জীবনযাত্রা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। বিশেষত খেটে খাওয়া মানুষ ও শিশু-বৃদ্ধরা শীতজনিত বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সহায়তা কার্যক্রম বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয়রা।