মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে মানুষের ঢল, শ্রদ্ধা আর স্মৃতিচারণে উদযাপিত হচ্ছে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসর রাজাকার, আলবদর ও আলশামসের হাতে নির্মমভাবে শহীদ হয়েছিলেন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানরা। তাদের স্মরণে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে প্রতি বছরের মতো এবারও হাজারো মানুষের ঢল নেমেছে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন, এবং শহীদ পরিবারের সদস্যরা কালো ব্যাজ ধারণ করে ফুলেল শ্রদ্ধা জানাতে কবরস্থানে আসেন। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সকাল ৭টা ৫ মিনিটে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদনের কার্যক্রম শুরু করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কবরস্থানের ভেতর থেকে বাইরের সড়ক পর্যন্ত মানুষের দীর্ঘ সারি। শহীদ পরিবারের সদস্যরা কবরের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের প্রিয়জনের স্মৃতি স্মরণ করেন। অনেককে চোখের জল ফেলে শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করতে দেখা যায়।
কবরস্থানে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর অনেকেই নীরবে দাঁড়িয়ে শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। কেউ কেউ ফাতেহা পাঠ করে এবং দোয়া-মোনাজাত করেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সকালে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি সেনারা পরিকল্পিতভাবে দেশের মেধাবী শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, লেখক, চিকিৎসক ও প্রকৌশলীদের হত্যা করে জাতিকে মেধাশূন্য করার চক্রান্ত করেছিল। তাদের অধিকাংশেরই কবর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। জাতি আজও তাদের এই আত্মত্যাগের জন্য কৃতজ্ঞ।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসর রাজাকার, আলবদর ও আলশামসের হাতে নির্মমভাবে শহীদ হয়েছিলেন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানরা। তাদের স্মরণে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে প্রতি বছরের মতো এবারও হাজারো মানুষের ঢল নেমেছে।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন, এবং শহীদ পরিবারের সদস্যরা কালো ব্যাজ ধারণ করে ফুলেল শ্রদ্ধা জানাতে কবরস্থানে আসেন। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সকাল ৭টা ৫ মিনিটে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদনের কার্যক্রম শুরু করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কবরস্থানের ভেতর থেকে বাইরের সড়ক পর্যন্ত মানুষের দীর্ঘ সারি। শহীদ পরিবারের সদস্যরা কবরের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের প্রিয়জনের স্মৃতি স্মরণ করেন। অনেককে চোখের জল ফেলে শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করতে দেখা যায়।
কবরস্থানে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর অনেকেই নীরবে দাঁড়িয়ে শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। কেউ কেউ ফাতেহা পাঠ করে এবং দোয়া-মোনাজাত করেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সকালে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি সেনারা পরিকল্পিতভাবে দেশের মেধাবী শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, লেখক, চিকিৎসক ও প্রকৌশলীদের হত্যা করে জাতিকে মেধাশূন্য করার চক্রান্ত করেছিল। তাদের অধিকাংশেরই কবর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। জাতি আজও তাদের এই আত্মত্যাগের জন্য কৃতজ্ঞ।