জাতীয় প্রেস ক্লাবে শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে অনুষ্ঠিত হলো প্রেম ও দ্রোহের কবি হেলাল হাফিজের নামাজে জানাজা। দেশের বিভিন্ন সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও বিশিষ্টজনেরা তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের নামাজে জানাজার পর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের নেতৃত্বে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
ডিআরইউর যুগ্ম সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, নারী বিষয়ক সম্পাদক রোজিনা রোজী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মিজান চৌধুরী, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মো. শরীফুল ইসলাম, কার্যনির্বাহী সদস্য মো. জুনায়েদ হোসাইন (জুনায়েদ শিশির) ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউর সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম এবং সদস্যরা।
কবি হেলাল হাফিজ ৭৬ বছর বয়সে শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমা, কিডনি জটিলতা, ডায়াবেটিস এবং স্নায়ুর জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি। হেলাল হাফিজ প্রেম ও দ্রোহের কবি হিসেবে সুপরিচিত। তার জনপ্রিয় কবিতা "এখন যৌবন যার" বাংলা সাহিত্যে অমর কীর্তি হয়ে থাকবে।
২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার অর্জনকারী হেলাল হাফিজ আরও পেয়েছেন যশোর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার, আবুল মনসুর আহমদ সাহিত্য পুরস্কার, নেত্রকোণা সাহিত্য সমাজ পুরস্কার এবং কবি খালেদদাদ চৌধুরী সাহিত্য পদকসহ বিভিন্ন সম্মাননা।
হেলাল হাফিজের মৃত্যুতে দেশজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তিনি তার কবিতার মাধ্যমে প্রেম, দ্রোহ ও সামাজিক প্রতিবাদের শক্তিশালী কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছিলেন। সাহিত্যপ্রেমীরা তার সৃষ্টিকর্মে প্রেরণা খুঁজে পাবেন।
ডিআরইউর যুগ্ম সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, নারী বিষয়ক সম্পাদক রোজিনা রোজী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মিজান চৌধুরী, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মো. শরীফুল ইসলাম, কার্যনির্বাহী সদস্য মো. জুনায়েদ হোসাইন (জুনায়েদ শিশির) ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউর সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম এবং সদস্যরা।
কবি হেলাল হাফিজ ৭৬ বছর বয়সে শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমা, কিডনি জটিলতা, ডায়াবেটিস এবং স্নায়ুর জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি। হেলাল হাফিজ প্রেম ও দ্রোহের কবি হিসেবে সুপরিচিত। তার জনপ্রিয় কবিতা "এখন যৌবন যার" বাংলা সাহিত্যে অমর কীর্তি হয়ে থাকবে।
২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার অর্জনকারী হেলাল হাফিজ আরও পেয়েছেন যশোর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার, আবুল মনসুর আহমদ সাহিত্য পুরস্কার, নেত্রকোণা সাহিত্য সমাজ পুরস্কার এবং কবি খালেদদাদ চৌধুরী সাহিত্য পদকসহ বিভিন্ন সম্মাননা।
হেলাল হাফিজের মৃত্যুতে দেশজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তিনি তার কবিতার মাধ্যমে প্রেম, দ্রোহ ও সামাজিক প্রতিবাদের শক্তিশালী কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছিলেন। সাহিত্যপ্রেমীরা তার সৃষ্টিকর্মে প্রেরণা খুঁজে পাবেন।