আগামীকাল উদযাপিত হবে বাংলাদেশের ৫৪তম মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষ্যে জাতি শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে প্রস্তুত। সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিদেশি কূটনীতিক, রাজনৈতিক নেতা, এবং সর্বস্তরের মানুষ পুষ্পস্তব অর্পণের মাধ্যমে বীর শহীদদের স্মরণ করবেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণকে পরিপাটি করে সাজানো হয়েছে। লাল-সবুজের আভায় ঢেকে দেওয়া হয়েছে পুরো এলাকা। রঙের তুলির আঁচড়ে মেঝে পরিষ্কার এবং সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ শেষ হয়েছে। বিভিন্ন ফুলের সুবাস এবং লেক সংস্কারের মাধ্যমে প্রাঙ্গণকে আরও আকর্ষণীয় করা হয়েছে।
গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান জানান, "জাতীয় স্মৃতিসৌধে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ, রং করা, লেক সংস্কার এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। এখন পুরো এলাকা বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত।"
ঢাকা জেলা পুলিশ জানিয়েছে, স্মৃতিসৌধ ও আশপাশের এলাকাগুলোতে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ডিআইজি এ কে এম আওলাদ হোসেন বলেন, "সাদা পোশাকে পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন। সর্বসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।"
এ বছর বিএনপির পক্ষ থেকে বিজয় দিবসে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আশুলিয়া বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গফুর মিয়া বলেন, "আমরা দীর্ঘ ১৬ বছর পর বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যাচ্ছি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাফল্যের পর এবার আমরা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বড় সমাবেশ করব।"
বিজয় দিবস কেবল একটি দিন নয়, এটি বাঙালির গৌরবের প্রতীক। এই দিনে জাতি শ্রেষ্ঠ সন্তানদের ত্যাগকে স্মরণ করে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণকে পরিপাটি করে সাজানো হয়েছে। লাল-সবুজের আভায় ঢেকে দেওয়া হয়েছে পুরো এলাকা। রঙের তুলির আঁচড়ে মেঝে পরিষ্কার এবং সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ শেষ হয়েছে। বিভিন্ন ফুলের সুবাস এবং লেক সংস্কারের মাধ্যমে প্রাঙ্গণকে আরও আকর্ষণীয় করা হয়েছে।
গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান জানান, "জাতীয় স্মৃতিসৌধে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ, রং করা, লেক সংস্কার এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। এখন পুরো এলাকা বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত।"
ঢাকা জেলা পুলিশ জানিয়েছে, স্মৃতিসৌধ ও আশপাশের এলাকাগুলোতে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ডিআইজি এ কে এম আওলাদ হোসেন বলেন, "সাদা পোশাকে পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন। সর্বসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।"
এ বছর বিএনপির পক্ষ থেকে বিজয় দিবসে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আশুলিয়া বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গফুর মিয়া বলেন, "আমরা দীর্ঘ ১৬ বছর পর বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যাচ্ছি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাফল্যের পর এবার আমরা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বড় সমাবেশ করব।"
বিজয় দিবস কেবল একটি দিন নয়, এটি বাঙালির গৌরবের প্রতীক। এই দিনে জাতি শ্রেষ্ঠ সন্তানদের ত্যাগকে স্মরণ করে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।