মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) শিশুদের জন্য বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ডিএনসিসি কর্তৃক পরিচালিত ছয়টি পার্ক ১৬ ডিসেম্বর সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিনা টিকিটে শিশুদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
ডিএনসিসি সূত্রে জানা গেছে, রোববার (১৫ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহে আলম সংশ্লিষ্ট পার্কগুলোর কর্তৃপক্ষকে এই নির্দেশনা দিয়েছেন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিজয় দিবস উদযাপনকে শিশুদের জন্য আনন্দময় করতে পার্কগুলোতে ফ্রি এন্ট্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বিনামূল্যে প্রদর্শনের আওতাধীন পার্কগুলো:
উত্তরখানের মৈনার টেকের গ্রিন ভিউ রিসোর্ট
উত্তরখানের দি হোমস গার্ডেন
দিয়াবাড়ি সোনারগাঁও জনপথের ফ্যান্টাসি আইল্যান্ড
মিরপুরের তামান্না শিশুপার্ক
কুড়িলের যমুনা ফিউচার পার্ক
বারিধারার ভায়া মিডিয়া বিজনেস সার্ভিসেস
এ উদ্যোগ প্রসঙ্গে ডিএনসিসি’র একজন কর্মকর্তা বলেন, "বিজয় দিবসের উৎসব শিশুদের মধ্যে স্বাধীনতার চেতনা এবং আনন্দ ছড়িয়ে দিতে আমরা বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছি। পার্কগুলোতে কোনো টিকিট ছাড়াই শিশুরা দিনব্যাপী আনন্দ উপভোগ করতে পারবে।"
এই উদ্যোগ শিশুদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বিজয়ের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করবে। এর মাধ্যমে শিশুরা যেমন বিনোদনের সুযোগ পাবে, তেমনি বিজয় দিবসের তাৎপর্যও উপলব্ধি করতে পারবে।
বিজয় দিবস উদযাপনে এমন উদ্যোগ সর্বস্তরের মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের এমন উদ্যোগের মাধ্যমে শিশুদের জন্য বিশেষ স্মৃতি তৈরি হওয়ার আশা করছেন অভিভাবকরা।
ডিএনসিসি সূত্রে জানা গেছে, রোববার (১৫ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহে আলম সংশ্লিষ্ট পার্কগুলোর কর্তৃপক্ষকে এই নির্দেশনা দিয়েছেন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিজয় দিবস উদযাপনকে শিশুদের জন্য আনন্দময় করতে পার্কগুলোতে ফ্রি এন্ট্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বিনামূল্যে প্রদর্শনের আওতাধীন পার্কগুলো:
উত্তরখানের মৈনার টেকের গ্রিন ভিউ রিসোর্ট
উত্তরখানের দি হোমস গার্ডেন
দিয়াবাড়ি সোনারগাঁও জনপথের ফ্যান্টাসি আইল্যান্ড
মিরপুরের তামান্না শিশুপার্ক
কুড়িলের যমুনা ফিউচার পার্ক
বারিধারার ভায়া মিডিয়া বিজনেস সার্ভিসেস
এ উদ্যোগ প্রসঙ্গে ডিএনসিসি’র একজন কর্মকর্তা বলেন, "বিজয় দিবসের উৎসব শিশুদের মধ্যে স্বাধীনতার চেতনা এবং আনন্দ ছড়িয়ে দিতে আমরা বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছি। পার্কগুলোতে কোনো টিকিট ছাড়াই শিশুরা দিনব্যাপী আনন্দ উপভোগ করতে পারবে।"
এই উদ্যোগ শিশুদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বিজয়ের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করবে। এর মাধ্যমে শিশুরা যেমন বিনোদনের সুযোগ পাবে, তেমনি বিজয় দিবসের তাৎপর্যও উপলব্ধি করতে পারবে।
বিজয় দিবস উদযাপনে এমন উদ্যোগ সর্বস্তরের মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের এমন উদ্যোগের মাধ্যমে শিশুদের জন্য বিশেষ স্মৃতি তৈরি হওয়ার আশা করছেন অভিভাবকরা।