বেক্সিমকো গ্রুপের ৫০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার দায়-দেনা নিয়ে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. মনিরুজ্জামান এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, গ্রুপটির অধীন ১৮৮টি কোম্পানির মধ্যে ৭৮টি কোম্পানি ঋণ সুবিধা নিলেও তা পরিশোধ করেনি। এসব দেনার মধ্যে ১৬টি ব্যাংক ও ৭টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে ৫০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে।
এর আগে গত ১২ নভেম্বর, বেক্সিমকো গ্রুপের সম্পত্তি ব্যবস্থাপনায় ‘রিসিভার’ নিয়োগের হাইকোর্টের আদেশ আংশিক স্থগিত করেছিল আপিল বিভাগ। তবে শুধুমাত্র বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ক্ষেত্রে এই স্থগিতাদেশ কার্যকর হয়। একইসঙ্গে হাইকোর্টকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুল নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দেয় আপিল বিভাগ।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যেই বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি ব্যবস্থাপনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. রুহুল আমিন রিসিভার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বর্তমানে কারাবন্দি। তার বিরুদ্ধে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফলে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এই পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বেক্সিমকো গ্রুপের দেনা পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ঋণখেলাপি সমস্যা সমাধানের জন্য কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি।
এর আগে গত ১২ নভেম্বর, বেক্সিমকো গ্রুপের সম্পত্তি ব্যবস্থাপনায় ‘রিসিভার’ নিয়োগের হাইকোর্টের আদেশ আংশিক স্থগিত করেছিল আপিল বিভাগ। তবে শুধুমাত্র বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ক্ষেত্রে এই স্থগিতাদেশ কার্যকর হয়। একইসঙ্গে হাইকোর্টকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুল নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দেয় আপিল বিভাগ।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যেই বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি ব্যবস্থাপনার জন্য তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. রুহুল আমিন রিসিভার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বর্তমানে কারাবন্দি। তার বিরুদ্ধে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফলে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এই পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বেক্সিমকো গ্রুপের দেনা পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ঋণখেলাপি সমস্যা সমাধানের জন্য কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি।