বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলায় বিএনপির নতুন কমিটিতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অন্তর্ভুক্তি নিয়ে তুমুল বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন স্বপনের বিরুদ্ধে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগের নেতাদের বিএনপি কমিটিতে স্থান দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় বিএনপি নেতাদের দাবি, বিষয়টি তারা হাইকমান্ডকে জানিয়েছে এবং এর তদন্ত চলছে।
চাঁদপাশা ইউনিয়নের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য কামাল খান এখন ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। এ ছাড়া ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা দুলাল ঢালী ও ফজলু সিকদারও বিএনপির আহ্বায়ক কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন। এদের মধ্যে কেউ কেউ অতীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের হয়ে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন। তবে এসব নেতার দাবি, তারা মূলত বিএনপির সমর্থক ছিলেন এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী নতুন ভূমিকা নিয়েছেন।
বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম প্রিন্স জানিয়েছেন, কমিটিতে দুই-একজন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। তারা গোপনে আওয়ামী লীগের কর্মী হলেও বিএনপির নেতা হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। এই বিষয়টি এখন স্পষ্ট হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে যারা তাদের অন্তর্ভুক্তিতে ভূমিকা রেখেছেন, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যারা অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন, তাদের একজন আলমগীর হোসেন স্বপন। তার বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগের নেতাদের অন্তর্ভুক্তির অভিযোগ উঠলেও তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তার ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও সাড়া মেলেনি।
স্থানীয় রাজনীতিতে এই ঘটনা বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে। অনেকে বলছেন, এটি রাজনীতির প্রয়োজনীয় কৌশল হলেও দলের ভেতরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে। অন্যদিকে, বিএনপির স্থানীয় নেতারা মনে করছেন, এই অনুপ্রবেশ দলের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
চাঁদপাশা ইউনিয়নের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য কামাল খান এখন ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। এ ছাড়া ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা দুলাল ঢালী ও ফজলু সিকদারও বিএনপির আহ্বায়ক কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন। এদের মধ্যে কেউ কেউ অতীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের হয়ে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন। তবে এসব নেতার দাবি, তারা মূলত বিএনপির সমর্থক ছিলেন এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী নতুন ভূমিকা নিয়েছেন।
বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম প্রিন্স জানিয়েছেন, কমিটিতে দুই-একজন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। তারা গোপনে আওয়ামী লীগের কর্মী হলেও বিএনপির নেতা হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। এই বিষয়টি এখন স্পষ্ট হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে যারা তাদের অন্তর্ভুক্তিতে ভূমিকা রেখেছেন, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যারা অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন, তাদের একজন আলমগীর হোসেন স্বপন। তার বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগের নেতাদের অন্তর্ভুক্তির অভিযোগ উঠলেও তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তার ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও সাড়া মেলেনি।
স্থানীয় রাজনীতিতে এই ঘটনা বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে। অনেকে বলছেন, এটি রাজনীতির প্রয়োজনীয় কৌশল হলেও দলের ভেতরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে। অন্যদিকে, বিএনপির স্থানীয় নেতারা মনে করছেন, এই অনুপ্রবেশ দলের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।