ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক আতাউল্লাহসহ তিন নেতার ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদকের কক্ষে এই ঘটনা ঘটে। আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে পুলিশ হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
আহত আতাউল্লাহ জানান, আদালত চত্বরে চলমান একটি পারিবারিক মামলার প্রেক্ষিতে এক সহকর্মীর অনুরোধে তিনি সেখানে উপস্থিত হন। কিন্তু আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বাবুলের উপস্থিতিতে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। অভিযোগ রয়েছে, লাইট বন্ধ করে তুচ্ছতাচ্ছিল্য ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়।
জানা গেছে, মামলার বাদী রাবেয়া খাতুন নাগরিক কমিটির নেতা আতাউল্লাহর আত্মীয়। তিনি যৌতুকের একটি মামলার জন্য আদালতে আসেন। দুই পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির জেরে এই হামলার ঘটনা ঘটে। তবে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান জানিয়েছেন, এটি পুরোপুরি পারিবারিক একটি বিষয়।
ঘটনার পরপরই নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীরা আদালত চত্বর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ করেন। সংগঠনের পক্ষ থেকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষীদের শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার বলেছেন, এটি রাজনৈতিক কোনো বিষয় নয়। দুই পক্ষের মধ্যকার পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই ঘটনায় আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বাবুলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে পরিচিত। তবে এ বিষয়ে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি, কারণ তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এই ঘটনা সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা। তারা প্রশাসনের কাছে নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত বিচারের দাবি জানিয়েছেন।
আহত আতাউল্লাহ জানান, আদালত চত্বরে চলমান একটি পারিবারিক মামলার প্রেক্ষিতে এক সহকর্মীর অনুরোধে তিনি সেখানে উপস্থিত হন। কিন্তু আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বাবুলের উপস্থিতিতে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। অভিযোগ রয়েছে, লাইট বন্ধ করে তুচ্ছতাচ্ছিল্য ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়।
জানা গেছে, মামলার বাদী রাবেয়া খাতুন নাগরিক কমিটির নেতা আতাউল্লাহর আত্মীয়। তিনি যৌতুকের একটি মামলার জন্য আদালতে আসেন। দুই পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির জেরে এই হামলার ঘটনা ঘটে। তবে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান জানিয়েছেন, এটি পুরোপুরি পারিবারিক একটি বিষয়।
ঘটনার পরপরই নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীরা আদালত চত্বর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ করেন। সংগঠনের পক্ষ থেকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষীদের শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার বলেছেন, এটি রাজনৈতিক কোনো বিষয় নয়। দুই পক্ষের মধ্যকার পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই ঘটনায় আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বাবুলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে পরিচিত। তবে এ বিষয়ে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি, কারণ তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এই ঘটনা সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা। তারা প্রশাসনের কাছে নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত বিচারের দাবি জানিয়েছেন।