আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতার লাল-সবুজ পতাকা। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর অভ্যুদয় ঘটে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের। এবছর বিজয়ের ৫৩তম বর্ষ উদযাপনের সঙ্গে পালিত হচ্ছে দেশের আরেকটি ঐতিহাসিক বিজয়। স্বৈরাচারী শাসনের পতনের মাধ্যমে জাতি দ্বিতীয়বার বিজয়ের স্বাদ পেয়েছে।
১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার যে সূর্য অস্তমিত হয়েছিল, তা একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বরে উদিত হয়। এ বছর জাতি শুধু ঐতিহাসিক বিজয় স্মরণ করছে না, বরং নতুন এক যাত্রার অঙ্গীকার করছে। জাতির এই নবজাগরণকে অনেকে 'দ্বিতীয় স্বাধীনতা' হিসেবে অভিহিত করেছেন।
বিজয় দিবস উদযাপন শুরু হয় ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে। সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। দেশজুড়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোকসজ্জা, আলোচনা সভা এবং দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার বাণীতে বলেন, “জাতীয় উন্নয়ন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরমতসহিষ্ণুতা ও সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব।”
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “বিজয় দিবস শুধু আমাদের গর্ব নয়, এটি আমাদের শপথের দিন। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে আমরা একটি উন্নত ও সুশাসিত বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
এ বছরের বিজয় দিবসের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটিয়ে দেশ নতুন পথচলা শুরু করেছে। স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে জাতি আজ বৈষম্যহীন ও সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গঠনের শপথ নিয়েছে।
বিজয় দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা করা হয়েছে। রাজধানীসহ সারাদেশে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করা হচ্ছে। রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং তাদের আত্মত্যাগের স্মৃতিচারণ করা হচ্ছে।
১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার যে সূর্য অস্তমিত হয়েছিল, তা একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বরে উদিত হয়। এ বছর জাতি শুধু ঐতিহাসিক বিজয় স্মরণ করছে না, বরং নতুন এক যাত্রার অঙ্গীকার করছে। জাতির এই নবজাগরণকে অনেকে 'দ্বিতীয় স্বাধীনতা' হিসেবে অভিহিত করেছেন।
বিজয় দিবস উদযাপন শুরু হয় ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে। সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। দেশজুড়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোকসজ্জা, আলোচনা সভা এবং দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার বাণীতে বলেন, “জাতীয় উন্নয়ন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরমতসহিষ্ণুতা ও সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব।”
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “বিজয় দিবস শুধু আমাদের গর্ব নয়, এটি আমাদের শপথের দিন। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে আমরা একটি উন্নত ও সুশাসিত বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
এ বছরের বিজয় দিবসের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটিয়ে দেশ নতুন পথচলা শুরু করেছে। স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে জাতি আজ বৈষম্যহীন ও সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গঠনের শপথ নিয়েছে।
বিজয় দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা করা হয়েছে। রাজধানীসহ সারাদেশে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করা হচ্ছে। রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং তাদের আত্মত্যাগের স্মৃতিচারণ করা হচ্ছে।