মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরে বর্ণিল সাজে সজ্জিত হয়েছে। দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির পর সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা স্মারক মাঠে অনুষ্ঠিত হবে বিজয় কনসার্ট।
সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত এই কনসার্টে প্রধান আকর্ষণ হিসেবে থাকছে ব্যান্ড আভাস ও বেরোবির নিজস্ব ব্যান্ড 'টঙ্গের গান'। এছাড়া, রংপুর অঞ্চলের বিভিন্ন লোকাল ব্যান্ড দলও তাদের সঙ্গীত পরিবেশন করবেন। কনসার্টের সময়সূচী অনুযায়ী, ব্যান্ড আভাসের পরিবেশনা বিকেল ৪টায় শুরু হবে, এরপর বেরোবির ব্যান্ড 'টঙ্গের গান' তাদের সঙ্গীত পরিবেশন করবেন। অনুষ্ঠানটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থিত স্বাধীনতা স্মারক মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে ক্যাম্পাসকে বর্ণিল সাজে সজ্জিত করেছে। শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি উদযাপনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শওকাত আলী বলেন, 'বিজয় দিবস আমাদের জাতির গৌরব ও অহংকারের দিন। এই দিনে আমরা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানাই এবং তাদের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করি।'
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সকলকে বিজয় কনসার্টে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তারা আশা করছেন, এই কনসার্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হবেন এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তাদের প্রতিভা প্রদর্শনের সুযোগ পাবেন।
বিজয় কনসার্টের এই আয়োজন রংপুর অঞ্চলের সাংস্কৃতিক জগতে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন, যা স্থানীয় সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য বিশেষ আকর্ষণীয় হবে।
সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত এই কনসার্টে প্রধান আকর্ষণ হিসেবে থাকছে ব্যান্ড আভাস ও বেরোবির নিজস্ব ব্যান্ড 'টঙ্গের গান'। এছাড়া, রংপুর অঞ্চলের বিভিন্ন লোকাল ব্যান্ড দলও তাদের সঙ্গীত পরিবেশন করবেন। কনসার্টের সময়সূচী অনুযায়ী, ব্যান্ড আভাসের পরিবেশনা বিকেল ৪টায় শুরু হবে, এরপর বেরোবির ব্যান্ড 'টঙ্গের গান' তাদের সঙ্গীত পরিবেশন করবেন। অনুষ্ঠানটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থিত স্বাধীনতা স্মারক মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে ক্যাম্পাসকে বর্ণিল সাজে সজ্জিত করেছে। শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি উদযাপনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শওকাত আলী বলেন, 'বিজয় দিবস আমাদের জাতির গৌরব ও অহংকারের দিন। এই দিনে আমরা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানাই এবং তাদের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করি।'
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সকলকে বিজয় কনসার্টে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তারা আশা করছেন, এই কনসার্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হবেন এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তাদের প্রতিভা প্রদর্শনের সুযোগ পাবেন।
বিজয় কনসার্টের এই আয়োজন রংপুর অঞ্চলের সাংস্কৃতিক জগতে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন, যা স্থানীয় সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য বিশেষ আকর্ষণীয় হবে।