পাবনা, ১৬ ডিসেম্বর: মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ মাইকে বাজানো এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের জড়ো করার অভিযোগে পাবনা সদর উপজেলার চরতারাপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোস্তফা আলী খান ওরফে মোস্তবালিকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে টাটিপাড়ায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে মোস্তফা আলী খান তার ইউনিয়নের টাটিপাড়া মুজিব বাঁধ এলাকায় প্রায় ৩০০-৪০০ জন নেতাকর্মীকে জড়ো করেন। এ সময় সেখানে খিচুড়ি রান্না এবং বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রচার করা হয়। পুলিশ অভিযোগ করে, নাশকতার উদ্দেশ্যে গোপন বৈঠক এবং দলীয় প্রচারণা চালানো হচ্ছিল।
স্থানীয়রা বিষয়টি জানার পর পুলিশকে খবর দিলে অভিযানের সময় নেতাকর্মীরা পালিয়ে যান। তবে, মোস্তফা আলী খানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি চরতারাপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এবং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি ওই ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, মোস্তফা আলী খানের বিরুদ্ধে পাবনার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় করা একটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। ২০১৮ সালের ৪ আগস্ট আব্দুল হামিদ রোডে শান্তিপূর্ণ মিছিলে গুলিতে দুই শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলাগুলোর একটিতে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। সোমবার বিকেলে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
পাবনা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সঞ্জয় কুমার সাহা বলেন, “মুজিবের ভাষণ বাজানো এবং দলীয় প্রচারণা চালানোর অভিযোগে মোস্তফা আলী খানকে আটক করা হয়েছে। এছাড়াও, তার বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।”
স্থানীয়দের একাংশ এই ঘটনাকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বলে অভিহিত করেছেন। অন্যদিকে, অনেকে পুলিশের অভিযানের প্রশংসা করেছেন এবং নাশকতা রোধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে মোস্তফা আলী খান তার ইউনিয়নের টাটিপাড়া মুজিব বাঁধ এলাকায় প্রায় ৩০০-৪০০ জন নেতাকর্মীকে জড়ো করেন। এ সময় সেখানে খিচুড়ি রান্না এবং বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রচার করা হয়। পুলিশ অভিযোগ করে, নাশকতার উদ্দেশ্যে গোপন বৈঠক এবং দলীয় প্রচারণা চালানো হচ্ছিল।
স্থানীয়রা বিষয়টি জানার পর পুলিশকে খবর দিলে অভিযানের সময় নেতাকর্মীরা পালিয়ে যান। তবে, মোস্তফা আলী খানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি চরতারাপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এবং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি ওই ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, মোস্তফা আলী খানের বিরুদ্ধে পাবনার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় করা একটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। ২০১৮ সালের ৪ আগস্ট আব্দুল হামিদ রোডে শান্তিপূর্ণ মিছিলে গুলিতে দুই শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলাগুলোর একটিতে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। সোমবার বিকেলে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
পাবনা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সঞ্জয় কুমার সাহা বলেন, “মুজিবের ভাষণ বাজানো এবং দলীয় প্রচারণা চালানোর অভিযোগে মোস্তফা আলী খানকে আটক করা হয়েছে। এছাড়াও, তার বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।”
স্থানীয়দের একাংশ এই ঘটনাকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বলে অভিহিত করেছেন। অন্যদিকে, অনেকে পুলিশের অভিযানের প্রশংসা করেছেন এবং নাশকতা রোধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন।