বাগেরহাট, ১৭ ডিসেম্বর: বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় বিএনপির দুটি পক্ষের জনসভা এবং সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের ঘোষণার পর প্রশাসন ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং সম্ভাব্য সংঘর্ষ এড়াতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে এম আবু নওশাদ সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে স্বাক্ষরিত এক আদেশে জানান, মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গোয়ালমাঠ এলাকার রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ, মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ এবং চারপাশের ১ কিলোমিটার এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, জনসমাগম এবং আগ্নেয়াস্ত্র বহন নিষিদ্ধ থাকবে। তবে জরুরি পরিষেবা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এই আদেশের আওতামুক্ত থাকবে।
মঙ্গলবার দুপুরে মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিমকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অপরদিকে, এর মাত্র দুদিন আগে পার্শ্ববর্তী রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা বিএনপি তাদের জনসভার ঘোষণা দেয়। দুটি অনুষ্ঠান একসঙ্গে একই এলাকায় হওয়ায় নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ অবস্থায় প্রশাসন সংঘাত এড়াতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে ১৪৪ ধারা জারি করে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বলেন, “উভয় অনুষ্ঠানস্থল অত্যন্ত কাছাকাছি হওয়ায় সহিংসতার আশঙ্কা ছিল। একাধিক গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিতে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।”
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তে উত্তেজনার পরিবেশ কিছুটা শান্ত হলেও দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে এখনও বিরোধপূর্ণ মনোভাব বিরাজ করছে। তারা প্রশাসনের শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় রাখার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে।
কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে এম আবু নওশাদ সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে স্বাক্ষরিত এক আদেশে জানান, মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গোয়ালমাঠ এলাকার রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ, মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ এবং চারপাশের ১ কিলোমিটার এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, জনসমাগম এবং আগ্নেয়াস্ত্র বহন নিষিদ্ধ থাকবে। তবে জরুরি পরিষেবা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এই আদেশের আওতামুক্ত থাকবে।
মঙ্গলবার দুপুরে মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিমকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অপরদিকে, এর মাত্র দুদিন আগে পার্শ্ববর্তী রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা বিএনপি তাদের জনসভার ঘোষণা দেয়। দুটি অনুষ্ঠান একসঙ্গে একই এলাকায় হওয়ায় নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ অবস্থায় প্রশাসন সংঘাত এড়াতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে ১৪৪ ধারা জারি করে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বলেন, “উভয় অনুষ্ঠানস্থল অত্যন্ত কাছাকাছি হওয়ায় সহিংসতার আশঙ্কা ছিল। একাধিক গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিতে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।”
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তে উত্তেজনার পরিবেশ কিছুটা শান্ত হলেও দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে এখনও বিরোধপূর্ণ মনোভাব বিরাজ করছে। তারা প্রশাসনের শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় রাখার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে।