সারজিস আলমের দাবি, "মুজিববাদ প্রতিষ্ঠার নামে শেখ হাসিনা গত ১৬ বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষকে নাগরিক হয়ে উঠতে দেয়নি।" শাহবাগে বিজয় র্যালি শেষে জাতীয় নাগরিক কমিটির সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, "ইতিপূর্বে এই জনপদের রাষ্ট্র হয়ে ওঠার সুযোগ এসেছিল কয়েকবার, কিন্তু তা কাজে লাগানো সম্ভব হয়নি। ৭১-পরবর্তী সময়ে শেখ মুজিবুর রহমান মুজিববাদ প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে সংবিধান ধ্বংস করেছিলেন এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ভারতের কাছে লিজ দিয়েছিলেন।"
তিনি বলেন, "বর্তমান সরকারের আমলে মুজিববাদ প্রতিষ্ঠার প্রয়াসে জনগণ নাগরিক হয়ে ওঠার সুযোগ হারিয়েছে। ২৪-এর অভ্যুত্থান আমাদের নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। ছাত্র-জনতা এবার নাগরিক হয়ে ওঠার লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে।"
সমাবেশে উপস্থিত অন্যান্য নেতারা দিল্লির হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসন এবং মুজিববাদের প্রভাবের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, "আমাদের বিজয় দিবসের শপথ হলো—দেশে কোনো চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি কিংবা মুজিববাদের পুনর্বাসন হতে দেব না।"
তিনি আরও বলেন, "দক্ষিণ এশিয়ায় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশকে এই দুই শত্রুকে পরাজিত করতেই হবে।"
শাহবাগে আয়োজিত বিজয় র্যালি ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশে জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য একতাবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। এ সমাবেশে ছাত্র-জনতা ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি ছিল।
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, "ইতিপূর্বে এই জনপদের রাষ্ট্র হয়ে ওঠার সুযোগ এসেছিল কয়েকবার, কিন্তু তা কাজে লাগানো সম্ভব হয়নি। ৭১-পরবর্তী সময়ে শেখ মুজিবুর রহমান মুজিববাদ প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে সংবিধান ধ্বংস করেছিলেন এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ভারতের কাছে লিজ দিয়েছিলেন।"
তিনি বলেন, "বর্তমান সরকারের আমলে মুজিববাদ প্রতিষ্ঠার প্রয়াসে জনগণ নাগরিক হয়ে ওঠার সুযোগ হারিয়েছে। ২৪-এর অভ্যুত্থান আমাদের নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। ছাত্র-জনতা এবার নাগরিক হয়ে ওঠার লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে।"
সমাবেশে উপস্থিত অন্যান্য নেতারা দিল্লির হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসন এবং মুজিববাদের প্রভাবের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, "আমাদের বিজয় দিবসের শপথ হলো—দেশে কোনো চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি কিংবা মুজিববাদের পুনর্বাসন হতে দেব না।"
তিনি আরও বলেন, "দক্ষিণ এশিয়ায় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশকে এই দুই শত্রুকে পরাজিত করতেই হবে।"
শাহবাগে আয়োজিত বিজয় র্যালি ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশে জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য একতাবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। এ সমাবেশে ছাত্র-জনতা ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি ছিল।