চার বছর বন্ধ থাকার পর দেশের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম ভারি শিল্প প্রতিষ্ঠান পঞ্চগড় চিনিকল পুনরায় চালু হচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্যোগে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের (বিএসএফআইসি) আওতাধীন ৬টি চিনিকলের আখ মাড়াই কার্যক্রম পুনরায় শুরু করতে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পর্যাপ্ত আখের সরবরাহ সাপেক্ষে শ্যামপুর, সেতাবগঞ্জ, পঞ্চগড়, পাবনা, কুষ্টিয়া ও রংপুর চিনিকল পর্যায়ক্রমে চালু করা হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় পর্যায়ে চালু হতে যাচ্ছে পঞ্চগড় সুগার মিল।
পঞ্চগড় চিনিকল কর্তৃপক্ষ জানায়, বন্ধ অবস্থায় কারখানাটির মূল্যবান যন্ত্রপাতি অবহেলায় পড়ে ছিল। তবে বর্তমানে জেলায় ৭৯২ একর জমিতে আখ আবাদ হচ্ছে এবং ৩১টি ইক্ষু ক্রয় কেন্দ্রের মধ্যে ৮টি চালু রয়েছে। আখ চাষিদের উদ্বুদ্ধ করতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, “পঞ্চগড়বাসীর জন্য বিশাল সুখবর! চালু হচ্ছে পঞ্চগড় সুগার মিল। এবার সবাই জোরেসোরে কুশার লাগাও...”
প্রায় ২১ দশমিক ২৮ একর জমির ওপর গড়ে ওঠা পঞ্চগড় চিনিকল ২০০৫-০৬ অর্থবছর থেকে লোকসানে পড়তে শুরু করে। ২০২০ সালে লোকসানের কারণ দেখিয়ে অন্যান্য ৫টি চিনিকলের মতো পঞ্চগড় সুগার মিলের আখ মাড়াই কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।
কৃষক ও শ্রমিকদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে, সম্প্রতি শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান মিল পরিদর্শন করে পুনরায় চালুর আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, “নির্যাতিত কৃষক ও শ্রমিকদের জন্য বন্ধ কলকারখানা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।”
এদিকে তেঁতুলিয়ার সিডিএ মনিরুজ্জামান জানান, বর্তমানে আখ চাষের পরিমাণ ১৫-২০ হাজার মেট্রিক টনে নেমে এসেছে। তবে ইক্ষু ক্রয় কেন্দ্রগুলো চালু হলে চাষ বৃদ্ধি পাবে।
চিনিকল চালুর ফলে আখ চাষিরা আগের উদ্যমে আখ চাষে ফিরতে পারবেন। এতে কর্মসংস্থানের পাশাপাশি স্থানীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পর্যাপ্ত আখের সরবরাহ সাপেক্ষে শ্যামপুর, সেতাবগঞ্জ, পঞ্চগড়, পাবনা, কুষ্টিয়া ও রংপুর চিনিকল পর্যায়ক্রমে চালু করা হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় পর্যায়ে চালু হতে যাচ্ছে পঞ্চগড় সুগার মিল।
পঞ্চগড় চিনিকল কর্তৃপক্ষ জানায়, বন্ধ অবস্থায় কারখানাটির মূল্যবান যন্ত্রপাতি অবহেলায় পড়ে ছিল। তবে বর্তমানে জেলায় ৭৯২ একর জমিতে আখ আবাদ হচ্ছে এবং ৩১টি ইক্ষু ক্রয় কেন্দ্রের মধ্যে ৮টি চালু রয়েছে। আখ চাষিদের উদ্বুদ্ধ করতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, “পঞ্চগড়বাসীর জন্য বিশাল সুখবর! চালু হচ্ছে পঞ্চগড় সুগার মিল। এবার সবাই জোরেসোরে কুশার লাগাও...”
প্রায় ২১ দশমিক ২৮ একর জমির ওপর গড়ে ওঠা পঞ্চগড় চিনিকল ২০০৫-০৬ অর্থবছর থেকে লোকসানে পড়তে শুরু করে। ২০২০ সালে লোকসানের কারণ দেখিয়ে অন্যান্য ৫টি চিনিকলের মতো পঞ্চগড় সুগার মিলের আখ মাড়াই কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।
কৃষক ও শ্রমিকদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে, সম্প্রতি শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান মিল পরিদর্শন করে পুনরায় চালুর আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, “নির্যাতিত কৃষক ও শ্রমিকদের জন্য বন্ধ কলকারখানা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।”
এদিকে তেঁতুলিয়ার সিডিএ মনিরুজ্জামান জানান, বর্তমানে আখ চাষের পরিমাণ ১৫-২০ হাজার মেট্রিক টনে নেমে এসেছে। তবে ইক্ষু ক্রয় কেন্দ্রগুলো চালু হলে চাষ বৃদ্ধি পাবে।
চিনিকল চালুর ফলে আখ চাষিরা আগের উদ্যমে আখ চাষে ফিরতে পারবেন। এতে কর্মসংস্থানের পাশাপাশি স্থানীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।