২০২৫ শিক্ষাবর্ষের গাইবান্ধা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ভর্তির লটারির তালিকায় ‘মোস্তাফিজুর রহমান’ নামের এক বালকের নাম উঠে এসেছে। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে ফেসবুকে তালিকার ছবিগুলো ভাইরাল হলে বিষয়টি নজরে আসে। প্রভাতি শাখার নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকার ৩০তম স্থানে এই বালকের নাম দেখা যায়। অভিভাবকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে রেজাউল মিয়া এবং রুবি বেগম।
সাধারণত বালিকা বিদ্যালয়ে কেবল মেয়েদের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে একজন ছেলের নাম কীভাবে তালিকায় এলো তা নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। কেউ সফটওয়্যার ত্রুটিকে দায়ী করছেন, আবার কেউ কর্তৃপক্ষের অবহেলা বলে মনে করছেন।
স্থানীয় একজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, "এটি কারিগরি ত্রুটি হতে পারে। তবে বিষয়টি তদন্ত করা প্রয়োজন।"
গাইবান্ধা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম জানান, "স্কুল কর্তৃপক্ষের কোনো দায় নেই। এটি আবেদনকারীর ভুল হতে পারে। আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি এবং অপেক্ষামান তালিকা থেকে একজন বালিকাকে ভর্তি করা হবে।"
এ ধরনের ঘটনা ২০২০-২১ সালেও ঘটেছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন। প্রধান শিক্ষকের ধারণা, আবেদনকারী বিদ্যালয় নির্বাচনে ভুল করেছেন।
এই ঘটনা নিয়ে শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং সচেতন মহলের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ বিষয়টিকে হাস্যকর বলছেন, আবার কেউ শিক্ষা ব্যবস্থার আরো স্বচ্ছতার দাবি তুলেছেন।
অন্যদিকে, যেহেতু সংশ্লিষ্ট অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হয়নি, তাই এ ঘটনায় আরো বিস্তারিত তথ্য পেতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভর্তি প্রক্রিয়ার সফটওয়্যার উন্নত করা এবং আবেদনকারীদের স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া জরুরি। এছাড়া ভর্তি তালিকা চূড়ান্ত করার আগে সেটি যাচাই-বাছাই করা উচিত।
শিক্ষা ব্যবস্থার এই ত্রুটি সংশোধনে প্রশাসনের কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সচেতন মহল।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে ফেসবুকে তালিকার ছবিগুলো ভাইরাল হলে বিষয়টি নজরে আসে। প্রভাতি শাখার নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকার ৩০তম স্থানে এই বালকের নাম দেখা যায়। অভিভাবকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে রেজাউল মিয়া এবং রুবি বেগম।
সাধারণত বালিকা বিদ্যালয়ে কেবল মেয়েদের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে একজন ছেলের নাম কীভাবে তালিকায় এলো তা নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। কেউ সফটওয়্যার ত্রুটিকে দায়ী করছেন, আবার কেউ কর্তৃপক্ষের অবহেলা বলে মনে করছেন।
স্থানীয় একজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, "এটি কারিগরি ত্রুটি হতে পারে। তবে বিষয়টি তদন্ত করা প্রয়োজন।"
গাইবান্ধা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম জানান, "স্কুল কর্তৃপক্ষের কোনো দায় নেই। এটি আবেদনকারীর ভুল হতে পারে। আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি এবং অপেক্ষামান তালিকা থেকে একজন বালিকাকে ভর্তি করা হবে।"
এ ধরনের ঘটনা ২০২০-২১ সালেও ঘটেছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন। প্রধান শিক্ষকের ধারণা, আবেদনকারী বিদ্যালয় নির্বাচনে ভুল করেছেন।
এই ঘটনা নিয়ে শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং সচেতন মহলের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ বিষয়টিকে হাস্যকর বলছেন, আবার কেউ শিক্ষা ব্যবস্থার আরো স্বচ্ছতার দাবি তুলেছেন।
অন্যদিকে, যেহেতু সংশ্লিষ্ট অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হয়নি, তাই এ ঘটনায় আরো বিস্তারিত তথ্য পেতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভর্তি প্রক্রিয়ার সফটওয়্যার উন্নত করা এবং আবেদনকারীদের স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া জরুরি। এছাড়া ভর্তি তালিকা চূড়ান্ত করার আগে সেটি যাচাই-বাছাই করা উচিত।
শিক্ষা ব্যবস্থার এই ত্রুটি সংশোধনে প্রশাসনের কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সচেতন মহল।