টাঙ্গাইলের মধুপুরে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) ভোরে একটি পিকআপ ভ্যান ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন হাফেজ হাবিবুর রহমান (২০) এবং হাফেজ হাসান সিরাজী (১৮)।
হাবিবুর রহমান ছিলেন মধুপুরের কাকরাইদ বেরিবাইদ রামকৃষ্ণবাড়ি মসজিদের ইমাম এবং হাসান সিরাজী ছিলেন একই মসজিদের মুয়াজ্জিন। তারা বড়বাইদ এলাকার জামিয়া ইসলামিয়া সৈয়দ আহমাদিয়া দাওরায়ে হাদিস মাদরাসার শিক্ষার্থী ছিলেন।
ভোরে ফজরের নামাজের আজান দেওয়ার জন্য মোটরসাইকেলে মসজিদে যাচ্ছিলেন তারা। বড়বাইদ এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তাদের মোটরসাইকেল দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং পিকআপটি রাস্তার পাশে উল্টে পড়ে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, হাবিবুর ও হাসান পড়াশোনার পাশাপাশি মসজিদে ইমাম ও মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। তাদের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
হাবিবুরের বাড়ি শেরপুরের ঝিনাইগাতিতে এবং হাসানের বাড়ি টাঙ্গাইলের নাগরপুরে। তারা তাদের মেধা ও নিষ্ঠার জন্য স্থানীয়দের কাছে প্রশংসিত ছিলেন।
মধুপুর থানার ওসি এমরানুল কবীর জানান, দুর্ঘটনাস্থল থেকে পিকআপটি জব্দ করা হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে গেছে। দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা সড়ক নিরাপত্তার প্রতি নতুন করে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। তরুণ দুই আলেমের এই অকাল মৃত্যু এলাকাবাসীসহ গোটা দেশে শোকের ছায়া ফেলেছে।
দুঃখজনক এই ঘটনা সড়কে দায়িত্বশীলতা ও সচেতনতার গুরুত্ব নতুন করে স্মরণ করিয়ে দেয়।
হাবিবুর রহমান ছিলেন মধুপুরের কাকরাইদ বেরিবাইদ রামকৃষ্ণবাড়ি মসজিদের ইমাম এবং হাসান সিরাজী ছিলেন একই মসজিদের মুয়াজ্জিন। তারা বড়বাইদ এলাকার জামিয়া ইসলামিয়া সৈয়দ আহমাদিয়া দাওরায়ে হাদিস মাদরাসার শিক্ষার্থী ছিলেন।
ভোরে ফজরের নামাজের আজান দেওয়ার জন্য মোটরসাইকেলে মসজিদে যাচ্ছিলেন তারা। বড়বাইদ এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তাদের মোটরসাইকেল দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং পিকআপটি রাস্তার পাশে উল্টে পড়ে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, হাবিবুর ও হাসান পড়াশোনার পাশাপাশি মসজিদে ইমাম ও মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। তাদের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
হাবিবুরের বাড়ি শেরপুরের ঝিনাইগাতিতে এবং হাসানের বাড়ি টাঙ্গাইলের নাগরপুরে। তারা তাদের মেধা ও নিষ্ঠার জন্য স্থানীয়দের কাছে প্রশংসিত ছিলেন।
মধুপুর থানার ওসি এমরানুল কবীর জানান, দুর্ঘটনাস্থল থেকে পিকআপটি জব্দ করা হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে গেছে। দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা সড়ক নিরাপত্তার প্রতি নতুন করে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। তরুণ দুই আলেমের এই অকাল মৃত্যু এলাকাবাসীসহ গোটা দেশে শোকের ছায়া ফেলেছে।
দুঃখজনক এই ঘটনা সড়কে দায়িত্বশীলতা ও সচেতনতার গুরুত্ব নতুন করে স্মরণ করিয়ে দেয়।