গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রতীক দত্তের বিরুদ্ধে বাবার বয়সী ঠিকাদার আব্দুস সামাদকে প্রকাশ্যে চড় মারার অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার কুশলা ইউনিয়নের জামিলা গ্রামে এলজিইডি’র একটি ব্রিজ নির্মাণকাজের সাইটে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, মাঝবাড়ি-রাধাগঞ্জ সড়কের একটি ব্রিজ নির্মাণকাজ চলাকালে খাল থেকে মাটি উত্তোলন নিয়ে ঠিকাদারের সঙ্গে এসিল্যান্ডের বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে এসিল্যান্ড প্রতীক দত্ত উত্তেজিত হয়ে ঠিকাদার আব্দুস সামাদকে চড় মারেন। এতে ঠিকাদার পড়ে গিয়ে আহত হন এবং তার পায়ের আঙুল কেটে যায়।
ঘটনার প্রতিবাদে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) জামিলা গ্রামের সাধারণ মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং এসিল্যান্ডের শাস্তির দাবি জানান। হান্নান শেখ নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, "যে ঘটনাটি ঘটেছে, তা অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক। আমরা তার কঠোর শাস্তি চাই।"
ঠিকাদার আব্দুস সামাদ অভিযোগ সম্পর্কে সাংবাদিকদের বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তিনি জানান, "উপর মহল থেকে বিষয়টি মীমাংসার দিকে গেছে।"
অন্যদিকে এসিল্যান্ড প্রতীক দত্ত চড় মারার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, "ঠিকাদারের সঙ্গে আমার কথাকাটাকাটি হয়েছে, তবে চড় মারিনি। বিষয়টি মীমাংসা হয়েছে।"
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শাহীনুর আক্তার জানান, "বিষয়টি সম্পর্কে এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
প্রশাসনিক কর্মকর্তার এমন আচরণ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এই ঘটনায় প্রশাসনের জবাবদিহিতা এবং জনগণের সঙ্গে কর্মকর্তাদের আচরণ কেমন হওয়া উচিত, তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে স্থানীয় প্রশাসনের কার্যকরী পদক্ষেপ ও তদন্তের মাধ্যমে সত্য উদঘাটনের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এই ঘটনা থেকে সবার জন্য শিক্ষা: দায়িত্বশীল পদে থাকা ব্যক্তিদের আরও সংযমী এবং পেশাদার আচরণ করা উচিত।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, মাঝবাড়ি-রাধাগঞ্জ সড়কের একটি ব্রিজ নির্মাণকাজ চলাকালে খাল থেকে মাটি উত্তোলন নিয়ে ঠিকাদারের সঙ্গে এসিল্যান্ডের বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে এসিল্যান্ড প্রতীক দত্ত উত্তেজিত হয়ে ঠিকাদার আব্দুস সামাদকে চড় মারেন। এতে ঠিকাদার পড়ে গিয়ে আহত হন এবং তার পায়ের আঙুল কেটে যায়।
ঘটনার প্রতিবাদে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) জামিলা গ্রামের সাধারণ মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং এসিল্যান্ডের শাস্তির দাবি জানান। হান্নান শেখ নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, "যে ঘটনাটি ঘটেছে, তা অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক। আমরা তার কঠোর শাস্তি চাই।"
ঠিকাদার আব্দুস সামাদ অভিযোগ সম্পর্কে সাংবাদিকদের বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তিনি জানান, "উপর মহল থেকে বিষয়টি মীমাংসার দিকে গেছে।"
অন্যদিকে এসিল্যান্ড প্রতীক দত্ত চড় মারার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, "ঠিকাদারের সঙ্গে আমার কথাকাটাকাটি হয়েছে, তবে চড় মারিনি। বিষয়টি মীমাংসা হয়েছে।"
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শাহীনুর আক্তার জানান, "বিষয়টি সম্পর্কে এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
প্রশাসনিক কর্মকর্তার এমন আচরণ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এই ঘটনায় প্রশাসনের জবাবদিহিতা এবং জনগণের সঙ্গে কর্মকর্তাদের আচরণ কেমন হওয়া উচিত, তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে স্থানীয় প্রশাসনের কার্যকরী পদক্ষেপ ও তদন্তের মাধ্যমে সত্য উদঘাটনের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এই ঘটনা থেকে সবার জন্য শিক্ষা: দায়িত্বশীল পদে থাকা ব্যক্তিদের আরও সংযমী এবং পেশাদার আচরণ করা উচিত।