বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপের কারণে দেশের সাতটি বিভাগে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত সতর্কবার্তায় এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, সিলেট এবং চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন স্থানে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, বৃষ্টিপাতের পরিমাণ হতে পারে ১১-২২ মিমি (মাঝারি) থেকে ৪৪-৮৮ মিমি (ভারী) প্রতি ২৪ ঘণ্টায়।
লঘুচাপের প্রভাব রংপুরে তেমন প্রভাব ফেলবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে রংপুর বিভাগে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে।
এ ধরনের লঘুচাপ সাধারণত উপকূলবর্তী অঞ্চলে বেশি প্রভাব ফেলে। ফলে বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় এলাকাগুলোতে ঝড়ো বাতাসসহ ভারী বৃষ্টির শঙ্কা রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যা, নদীর পানি বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় আগাম প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
লঘুচাপের কারণে ভারী বর্ষণ কৃষি জমির জন্য সুফল বয়ে আনতে পারে। তবে অতিবৃষ্টি ফসলের ক্ষতি করতে পারে। তাই কৃষকদেরও সাবধানতা অবলম্বন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জেডএস
ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, সিলেট এবং চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন স্থানে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, বৃষ্টিপাতের পরিমাণ হতে পারে ১১-২২ মিমি (মাঝারি) থেকে ৪৪-৮৮ মিমি (ভারী) প্রতি ২৪ ঘণ্টায়।
লঘুচাপের প্রভাব রংপুরে তেমন প্রভাব ফেলবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে রংপুর বিভাগে আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে।
এ ধরনের লঘুচাপ সাধারণত উপকূলবর্তী অঞ্চলে বেশি প্রভাব ফেলে। ফলে বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় এলাকাগুলোতে ঝড়ো বাতাসসহ ভারী বৃষ্টির শঙ্কা রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যা, নদীর পানি বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় আগাম প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
লঘুচাপের কারণে ভারী বর্ষণ কৃষি জমির জন্য সুফল বয়ে আনতে পারে। তবে অতিবৃষ্টি ফসলের ক্ষতি করতে পারে। তাই কৃষকদেরও সাবধানতা অবলম্বন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জেডএস