রাশিয়ার বৃহত্তম তৈরি পোশাক ও জুতা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান গ্লোরিয়া জিনস তাদের উৎপাদন কার্যক্রম রাশিয়ার বাইরে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। স্থানীয় শ্রমিক সংকট, কাঁচামালের মানের সীমাবদ্ধতা এবং উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ার ফলে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম কমারসান্ত জানায়, কোম্পানিটি দক্ষিণ এশিয়ার বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম এবং উজবেকিস্তানে তাদের কারখানা স্থানান্তরের কথা বিবেচনা করছে। উজবেকিস্তানে তুলা উৎপাদনের মান ভালো হওয়ায় কাঁচামাল সরবরাহ সহজ হলেও, কম খরচ এবং দক্ষ শ্রমশক্তির কারণে বাংলাদেশের প্রতি কোম্পানিটির বিশেষ আগ্রহ রয়েছে।
গ্লোরিয়া জিনস বর্তমানে রোস্তভ ওব্লাস্টে বেশ কয়েকটি কারখানা পরিচালনা করছে। তবে শ্রমিক সংকট এবং স্থানীয় কাঁচামালের নিম্নমানের কারণে কোম্পানিটির উৎপাদন ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ইতোমধ্যে সালস্ক অঞ্চলের একটি সেলাই কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং সেখানকার কর্মীদের বিকল্প কাজের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানে উৎপাদন ব্যবস্থা স্থানান্তর করলে কোম্পানিটির জন্য উৎপাদন খরচ কমবে। বিশেষ করে বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প খাতে অভিজ্ঞ শ্রমশক্তি এবং উন্নত শিল্প অবকাঠামো রুশ ব্র্যান্ডগুলোর কাছে আকর্ষণীয়।
একসময় রাশিয়ার পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র ছিল চীন। তবে শ্রম খরচ বৃদ্ধি এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার অভাবে বর্তমানে চীনের জনপ্রিয়তা কমে গেছে। তুলনামূলক কম খরচে এবং দক্ষ শ্রমিকের প্রাপ্যতার কারণে দক্ষিণ এশিয়া এখন রুশ ব্র্যান্ডগুলোর প্রথম পছন্দ।
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে স্বীকৃত। রাশিয়ার গ্লোরিয়া জিনসের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগে দেশের অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হতে পারে।
রাশিয়ার পোশাক শিল্পের সংকটময় পরিস্থিতিতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো তাদের জন্য সম্ভাবনার নতুন দ্বার হয়ে উঠেছে। গ্লোরিয়া জিনসের এই সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র রাশিয়ার জন্য নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে
এসএস
রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম কমারসান্ত জানায়, কোম্পানিটি দক্ষিণ এশিয়ার বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম এবং উজবেকিস্তানে তাদের কারখানা স্থানান্তরের কথা বিবেচনা করছে। উজবেকিস্তানে তুলা উৎপাদনের মান ভালো হওয়ায় কাঁচামাল সরবরাহ সহজ হলেও, কম খরচ এবং দক্ষ শ্রমশক্তির কারণে বাংলাদেশের প্রতি কোম্পানিটির বিশেষ আগ্রহ রয়েছে।
গ্লোরিয়া জিনস বর্তমানে রোস্তভ ওব্লাস্টে বেশ কয়েকটি কারখানা পরিচালনা করছে। তবে শ্রমিক সংকট এবং স্থানীয় কাঁচামালের নিম্নমানের কারণে কোম্পানিটির উৎপাদন ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ইতোমধ্যে সালস্ক অঞ্চলের একটি সেলাই কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং সেখানকার কর্মীদের বিকল্প কাজের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানে উৎপাদন ব্যবস্থা স্থানান্তর করলে কোম্পানিটির জন্য উৎপাদন খরচ কমবে। বিশেষ করে বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প খাতে অভিজ্ঞ শ্রমশক্তি এবং উন্নত শিল্প অবকাঠামো রুশ ব্র্যান্ডগুলোর কাছে আকর্ষণীয়।
একসময় রাশিয়ার পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র ছিল চীন। তবে শ্রম খরচ বৃদ্ধি এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার অভাবে বর্তমানে চীনের জনপ্রিয়তা কমে গেছে। তুলনামূলক কম খরচে এবং দক্ষ শ্রমিকের প্রাপ্যতার কারণে দক্ষিণ এশিয়া এখন রুশ ব্র্যান্ডগুলোর প্রথম পছন্দ।
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে স্বীকৃত। রাশিয়ার গ্লোরিয়া জিনসের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগে দেশের অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হতে পারে।
রাশিয়ার পোশাক শিল্পের সংকটময় পরিস্থিতিতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো তাদের জন্য সম্ভাবনার নতুন দ্বার হয়ে উঠেছে। গ্লোরিয়া জিনসের এই সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র রাশিয়ার জন্য নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে
এসএস