বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন এবং টিএসপি সার আমদানির দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই প্রস্তাবগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়।
কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ডিজাইন ফেইজের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগে ৪৮ কোটি ৮১ লাখ ৪২ হাজার ৪০৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। বৈঠকে জানানো হয়, জাপানের নিপ্পন কোই লি., ইয়োসিন ইঞ্চিনিয়ারিং করপোরেশন এবং ডেভেলপমেন্ট ডিজাইন কনসালট্যান্টস লিমিটেড যৌথভাবে এই কাজ করবে।
পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের নিয়োগের জন্য পাঁচটি সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের কাছে রিকোয়েস্ট ফর প্রপোজাল (RFP) ইস্যু করা হলে, চারটি প্রতিষ্ঠান কারিগরি ও আর্থিকভাবে যোগ্য বিবেচিত হয়। সর্বোচ্চ স্কোর অর্জনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাব অনুমোদন করে সরকারি কমিটি।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মরক্কো থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন টিএসপি সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন পেয়েছে। প্রতি টন সারের দাম পড়বে ৪২৩.৫০ মার্কিন ডলার। এর জন্য মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এই সার আমদানির মাধ্যমে দেশের কৃষি খাত আরও উন্নত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন এবং সার আমদানির এই উদ্যোগ দেশের অবকাঠামো এবং কৃষি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। কক্সবাজার বিমানবন্দরের উন্নয়ন পর্যটন শিল্পের বিকাশে ভূমিকা রাখবে, আর সার আমদানি কৃষি উৎপাদন বাড়াতে সহায়ক হবে।
বাংলাদেশ সরকারের এই ধরনের বড় প্রকল্প গ্রহণ দেশের অর্থনীতি এবং উন্নয়ন পরিকল্পনায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। এ ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষি ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন আরও জোরদার হবে।
কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ডিজাইন ফেইজের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগে ৪৮ কোটি ৮১ লাখ ৪২ হাজার ৪০৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। বৈঠকে জানানো হয়, জাপানের নিপ্পন কোই লি., ইয়োসিন ইঞ্চিনিয়ারিং করপোরেশন এবং ডেভেলপমেন্ট ডিজাইন কনসালট্যান্টস লিমিটেড যৌথভাবে এই কাজ করবে।
পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের নিয়োগের জন্য পাঁচটি সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের কাছে রিকোয়েস্ট ফর প্রপোজাল (RFP) ইস্যু করা হলে, চারটি প্রতিষ্ঠান কারিগরি ও আর্থিকভাবে যোগ্য বিবেচিত হয়। সর্বোচ্চ স্কোর অর্জনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাব অনুমোদন করে সরকারি কমিটি।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মরক্কো থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন টিএসপি সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন পেয়েছে। প্রতি টন সারের দাম পড়বে ৪২৩.৫০ মার্কিন ডলার। এর জন্য মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এই সার আমদানির মাধ্যমে দেশের কৃষি খাত আরও উন্নত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন এবং সার আমদানির এই উদ্যোগ দেশের অবকাঠামো এবং কৃষি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। কক্সবাজার বিমানবন্দরের উন্নয়ন পর্যটন শিল্পের বিকাশে ভূমিকা রাখবে, আর সার আমদানি কৃষি উৎপাদন বাড়াতে সহায়ক হবে।
বাংলাদেশ সরকারের এই ধরনের বড় প্রকল্প গ্রহণ দেশের অর্থনীতি এবং উন্নয়ন পরিকল্পনায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। এ ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষি ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন আরও জোরদার হবে।