বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স নামে একটি হ্যাকার কমিউনিটি সম্প্রতি ভারতের সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের ফেসবুক পেজ ডিজেবল করার দাবি করেছে। ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার ও সাম্প্রদায়িক উসকানি ছড়িয়ে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স তাদের এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানায়, ময়ূখ রঞ্জনের অফিসিয়াল পেজটি ফেসবুক থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য তারা ব্যবস্থা নিয়েছে। তারা আরও দাবি করে, ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের বক্তব্য ও সংবাদ পরিবেশন ছিল উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, যা বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বাড়ানোর আশঙ্কা সৃষ্টি করেছিল।
ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ সম্প্রতি “বাংলাদেশ থাকবে না” এবং “চট্টগ্রাম নিয়ে যাচ্ছে ভারত” শীর্ষক বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে আসেন। তার উপস্থাপনা দর্শকদের কাছে অতিরঞ্জিত ও সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক বলে প্রতীয়মান হয়।
সিভিলিয়ান ফোর্স দাবি করেছে, ময়ূখ রঞ্জনের ফেসবুক পেজ অপসারণ সফল হয়েছে। তারা আরও উল্লেখ করে, এ ধরনের অপপ্রচার ও গুজব ছড়ানো বন্ধ করতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ ভারতের সংবাদমাধ্যম রিপাবলিক বাংলায় সিনিয়র এডিটর এবং হেড অফ ইনপুট হিসেবে কাজ করছেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য পরিবেশন করে তিনি অস্থিরতা ছড়ানোর চেষ্টা করেছেন।
এই ঘটনা ডিজিটাল নিরাপত্তা ও সোশ্যাল মিডিয়ার দায়িত্বশীল ব্যবহারের গুরুত্ব পুনরায় তুলে ধরেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের গুজব ও উসকানি বন্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স তাদের এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানায়, ময়ূখ রঞ্জনের অফিসিয়াল পেজটি ফেসবুক থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য তারা ব্যবস্থা নিয়েছে। তারা আরও দাবি করে, ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের বক্তব্য ও সংবাদ পরিবেশন ছিল উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, যা বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বাড়ানোর আশঙ্কা সৃষ্টি করেছিল।
ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ সম্প্রতি “বাংলাদেশ থাকবে না” এবং “চট্টগ্রাম নিয়ে যাচ্ছে ভারত” শীর্ষক বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে আসেন। তার উপস্থাপনা দর্শকদের কাছে অতিরঞ্জিত ও সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক বলে প্রতীয়মান হয়।
সিভিলিয়ান ফোর্স দাবি করেছে, ময়ূখ রঞ্জনের ফেসবুক পেজ অপসারণ সফল হয়েছে। তারা আরও উল্লেখ করে, এ ধরনের অপপ্রচার ও গুজব ছড়ানো বন্ধ করতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ ভারতের সংবাদমাধ্যম রিপাবলিক বাংলায় সিনিয়র এডিটর এবং হেড অফ ইনপুট হিসেবে কাজ করছেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য পরিবেশন করে তিনি অস্থিরতা ছড়ানোর চেষ্টা করেছেন।
এই ঘটনা ডিজিটাল নিরাপত্তা ও সোশ্যাল মিডিয়ার দায়িত্বশীল ব্যবহারের গুরুত্ব পুনরায় তুলে ধরেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের গুজব ও উসকানি বন্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।