রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ময়দানে এবার নতুন করে আলোচনায় এসেছে উত্তর কোরিয়ার সেনাদের ভূমিকা। রাশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ ক্রুস্কে ইউক্রেনীয় বাহিনীর হামলায় উত্তর কোরিয়ার অন্তত ১০০ সেনা নিহত এবং আরও ১ হাজার সেনা আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্ট সদস্য লি সিওং-কেউন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। সিউলের পার্লামেন্ট ভবনে আয়োজিত এই সম্মেলনে তিনি বলেন, “দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা বিভাগ জানিয়েছে, রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার ১০ হাজারেরও বেশি সেনা মোতায়েন রয়েছে। এছাড়াও, উত্তর কোরিয়া কন্টেইনার ভর্তি করে বিপুল পরিমাণ সমরাস্ত্র সরবরাহ করেছে।”
লি সিওং-কেউনের ভাষ্যমতে, উত্তর কোরিয়া থেকে রাশিয়ায় পাঠানো সমরাস্ত্রের মধ্যে রয়েছে আর্টিলারি গোলা, ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট, মেকানিজড হাউইৎজার কামান এবং রকেট লাঞ্চার। রাশিয়ার ইউক্রেন সীমান্তবর্তী ক্রুস্ক প্রদেশ পুনরুদ্ধারের জন্য এসব সেনা ও সমরাস্ত্র ব্যবহৃত হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, “উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন নিজে সেনাদের প্রশিক্ষণের বিষয়ে নজরদারি করছেন। পিয়ংইয়ং মস্কোকে আরও সেনা পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং নতুন সেনাদের প্রশিক্ষণ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।”
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়। গত আগস্টে ইউক্রেনীয় বাহিনী ক্রুস্ক প্রদেশের কিছু অংশ দখল করে নেয়। সেই অংশ পুনরুদ্ধারের দায়িত্ব দেওয়া হয় উত্তর কোরীয় সেনাদের। যদিও রাশিয়া কিংবা উত্তর কোরিয়ার কোনো পক্ষই আনুষ্ঠানিকভাবে এই তথ্য নিশ্চিত করেনি।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, গত জুন মাসে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পিয়ংইয়ং সফরের পরই দুই দেশের মধ্যে এই সহযোগিতার সূচনা হয়। কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকের পর রাশিয়ায় সেনা ও সমরাস্ত্র পাঠানোর বিষয়টি ত্বরান্বিত হয়।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্ট সদস্য লি সিওং-কেউন এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। সিউলের পার্লামেন্ট ভবনে আয়োজিত এই সম্মেলনে তিনি বলেন, “দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা বিভাগ জানিয়েছে, রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার ১০ হাজারেরও বেশি সেনা মোতায়েন রয়েছে। এছাড়াও, উত্তর কোরিয়া কন্টেইনার ভর্তি করে বিপুল পরিমাণ সমরাস্ত্র সরবরাহ করেছে।”
লি সিওং-কেউনের ভাষ্যমতে, উত্তর কোরিয়া থেকে রাশিয়ায় পাঠানো সমরাস্ত্রের মধ্যে রয়েছে আর্টিলারি গোলা, ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট, মেকানিজড হাউইৎজার কামান এবং রকেট লাঞ্চার। রাশিয়ার ইউক্রেন সীমান্তবর্তী ক্রুস্ক প্রদেশ পুনরুদ্ধারের জন্য এসব সেনা ও সমরাস্ত্র ব্যবহৃত হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, “উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন নিজে সেনাদের প্রশিক্ষণের বিষয়ে নজরদারি করছেন। পিয়ংইয়ং মস্কোকে আরও সেনা পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং নতুন সেনাদের প্রশিক্ষণ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।”
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়। গত আগস্টে ইউক্রেনীয় বাহিনী ক্রুস্ক প্রদেশের কিছু অংশ দখল করে নেয়। সেই অংশ পুনরুদ্ধারের দায়িত্ব দেওয়া হয় উত্তর কোরীয় সেনাদের। যদিও রাশিয়া কিংবা উত্তর কোরিয়ার কোনো পক্ষই আনুষ্ঠানিকভাবে এই তথ্য নিশ্চিত করেনি।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, গত জুন মাসে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পিয়ংইয়ং সফরের পরই দুই দেশের মধ্যে এই সহযোগিতার সূচনা হয়। কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকের পর রাশিয়ায় সেনা ও সমরাস্ত্র পাঠানোর বিষয়টি ত্বরান্বিত হয়।
সূত্র : রয়টার্স
এসএমডব্লিউ