২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে নির্মম ও হৃদয়বিদারক ঘটনা হিসেবে অভিহিত করেছেন শহীদ পরিবারের সদস্যরা। ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার বিচার চেয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কাছে অভিযোগ দাখিল করেছেন শহীদ পরিবারের সদস্যরা। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) অভিযোগ দাখিলের পর শহীদ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে রাকিন আহমেদ সাংবাদিকদের সামনে এক হৃদয়বিদারক বিবৃতি দেন।
রাকিন আহমেদ বলেন, “পিলখানায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। এই হত্যাকাণ্ড শুধু সেনাবাহিনী বা বাংলাদেশ রাইফেলসকে ধ্বংস করার জন্য নয়, বরং এটি ছিল দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে দুর্বল করার পরিকল্পনা।”
তিনি আরও বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের নির্মমতা এবং বর্বরতা এতটাই চরম যে, তা কল্পনাও করা যায় না। তাদের একমাত্র অপরাধ ছিল দেশপ্রেম। তারা বাংলাদেশকে ভালোবাসতো এবং বাইরের ষড়যন্ত্র থেকে দেশকে রক্ষা করতো।”
শহীদ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা দাবি করেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ড ছিল একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিডিআরকে ধ্বংস করার নীলনকশা বাস্তবায়ন করা হয়।
তারা বলেন, “শেখ হাসিনা এবং তার সরকার জাতীয় স্বার্থবিরোধী রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য সেনা কর্মকর্তাদের নির্মমভাবে হত্যা করে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার চেষ্টা করেছেন।”
অভিযোগ দাখিলের পর শহীদ পরিবারের সদস্যরা আইন মন্ত্রণালয়ে গিয়ে আইন উপদেষ্টার কাছে কমিশন গঠনের দাবি জানান। তারা বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক ও নিরপেক্ষ বিচার ছাড়া দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।”
রাকিন আহমেদ বলেন, “পিলখানায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। এই হত্যাকাণ্ড শুধু সেনাবাহিনী বা বাংলাদেশ রাইফেলসকে ধ্বংস করার জন্য নয়, বরং এটি ছিল দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে দুর্বল করার পরিকল্পনা।”
তিনি আরও বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের নির্মমতা এবং বর্বরতা এতটাই চরম যে, তা কল্পনাও করা যায় না। তাদের একমাত্র অপরাধ ছিল দেশপ্রেম। তারা বাংলাদেশকে ভালোবাসতো এবং বাইরের ষড়যন্ত্র থেকে দেশকে রক্ষা করতো।”
শহীদ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা দাবি করেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ড ছিল একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিডিআরকে ধ্বংস করার নীলনকশা বাস্তবায়ন করা হয়।
তারা বলেন, “শেখ হাসিনা এবং তার সরকার জাতীয় স্বার্থবিরোধী রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য সেনা কর্মকর্তাদের নির্মমভাবে হত্যা করে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার চেষ্টা করেছেন।”
অভিযোগ দাখিলের পর শহীদ পরিবারের সদস্যরা আইন মন্ত্রণালয়ে গিয়ে আইন উপদেষ্টার কাছে কমিশন গঠনের দাবি জানান। তারা বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক ও নিরপেক্ষ বিচার ছাড়া দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।”