রংপুরের বিআরটিএ কার্যালয়ে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান চালিয়ে দুই দালালকে আটক করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযানে আটককৃতরা হলেন হাসানুর রহমান (তারাগঞ্জ উপজেলার মৃত মোসলেম উদ্দিনের ছেলে) এবং দেলোয়ার হোসেন (লালপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে)।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে এ অভিযান পরিচালনা করেন দুদক রংপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হোসাইন শরীফ। আটক দুই দালালকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করা হলে বিচারক ঝন্টু আলী তাদের প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ড দেন। তাৎক্ষণিক জরিমানা প্রদান করে তারা কারাগার এড়ান।
দুদক কর্মকর্তা হোসাইন শরীফ জানান, ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগে দীর্ঘদিন ধরে বিআরটিএ কার্যালয়ে তদারকি করা হচ্ছিল। অভিযোগ ছিল, পরীক্ষায় ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করিয়ে দালালদের মাধ্যমে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা কোনোভাবে অফিসের কর্মকর্তা বা কর্মচারী নন। কেউ চায়ের দোকানদার, কেউ অফিসে ঘোরাফেরা করা সাধারণ ব্যক্তি।
তিনি আরও বলেন, কার্যালয়ের অভ্যন্তরে কর্মরত কেউ এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত কি না, তা তদন্ত করা হচ্ছে। এ ধরনের অপতৎপরতা বন্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের এই কার্যক্রম সাধারণ মানুষের মাঝে প্রশংসা কুড়িয়েছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে এমন কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সরকারি সেবা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে এ অভিযান পরিচালনা করেন দুদক রংপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হোসাইন শরীফ। আটক দুই দালালকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করা হলে বিচারক ঝন্টু আলী তাদের প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ড দেন। তাৎক্ষণিক জরিমানা প্রদান করে তারা কারাগার এড়ান।
দুদক কর্মকর্তা হোসাইন শরীফ জানান, ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগে দীর্ঘদিন ধরে বিআরটিএ কার্যালয়ে তদারকি করা হচ্ছিল। অভিযোগ ছিল, পরীক্ষায় ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করিয়ে দালালদের মাধ্যমে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা কোনোভাবে অফিসের কর্মকর্তা বা কর্মচারী নন। কেউ চায়ের দোকানদার, কেউ অফিসে ঘোরাফেরা করা সাধারণ ব্যক্তি।
তিনি আরও বলেন, কার্যালয়ের অভ্যন্তরে কর্মরত কেউ এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত কি না, তা তদন্ত করা হচ্ছে। এ ধরনের অপতৎপরতা বন্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের এই কার্যক্রম সাধারণ মানুষের মাঝে প্রশংসা কুড়িয়েছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে এমন কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সরকারি সেবা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয়রা।