উত্তরের সীমান্ত জেলা পঞ্চগড়, যেখানে শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত মানুষ, সেই শীতে এক অভিনব উষ্ণতার উৎস ছড়াচ্ছে শিশুস্বর্গ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পরিচালিত এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবার শীত আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে জেলার ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাত হাজার শিশু শিক্ষার্থীকে শীতবস্ত্র ও স্কুলব্যাগ উপহার দিয়েছে।
১৯ ডিসেম্বর পঞ্চগড় চিনিকল উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে তৃতীয় পর্যায়ের শীত আনন্দ উৎসবে প্রায় ১,৩০০ শিক্ষার্থীর হাতে এই উপহার তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এস এম শফিকুল ইসলাম, এভারেস্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের পরিচালক অঞ্জন মল্লিক, এবং শিশুস্বর্গ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা কবির আহমেদ আকন্দ।
শিশুস্বর্গ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা কবির আহমেদ বলেন, “এ বছর আমরা এভারেস্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের সহযোগিতায় ৭ হাজার শিশুকে নতুন জামা ও স্কুলব্যাগ উপহার দিচ্ছি। ২০১০ সালে সীমান্ত অঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্কুলমুখী করতে শিশুস্বর্গ প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই থেকে শীতবস্ত্র, শিক্ষাবৃত্তি, ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো প্রকল্প চালিয়ে আসছি আমরা।”
এ পর্যন্ত প্রায় ৩ হাজার শিশুর হাতে উপহার তুলে দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি শিক্ষার্থীদের উপহার দেওয়া হবে। নতুন শীতবস্ত্র এবং স্কুলব্যাগ পেয়ে শিশুদের মধ্যে আনন্দের ঢেউ বইছে। পরিবারগুলোর মধ্যে উষ্ণতার এই অনুভূতি একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
শিশুস্বর্গ ফাউন্ডেশন শুধু শীতবস্ত্র বিতরণেই সীমাবদ্ধ নয়। তারা সীমান্ত অঞ্চলের শিশুদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি, আইটি প্রশিক্ষণ, বেকারদের কর্মসংস্থান, নারী উন্নয়ন প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রকল্প পরিচালনা করে আসছে। এছাড়াও রওশন আরা মেমোরিয়াল শিশুস্বর্গ বিদ্যালয় এবং একটি পাঠাগার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শিক্ষার পরিসর বিস্তৃত করেছে।
১৯ ডিসেম্বর পঞ্চগড় চিনিকল উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে তৃতীয় পর্যায়ের শীত আনন্দ উৎসবে প্রায় ১,৩০০ শিক্ষার্থীর হাতে এই উপহার তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এস এম শফিকুল ইসলাম, এভারেস্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের পরিচালক অঞ্জন মল্লিক, এবং শিশুস্বর্গ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা কবির আহমেদ আকন্দ।
শিশুস্বর্গ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা কবির আহমেদ বলেন, “এ বছর আমরা এভারেস্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের সহযোগিতায় ৭ হাজার শিশুকে নতুন জামা ও স্কুলব্যাগ উপহার দিচ্ছি। ২০১০ সালে সীমান্ত অঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্কুলমুখী করতে শিশুস্বর্গ প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই থেকে শীতবস্ত্র, শিক্ষাবৃত্তি, ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো প্রকল্প চালিয়ে আসছি আমরা।”
এ পর্যন্ত প্রায় ৩ হাজার শিশুর হাতে উপহার তুলে দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি শিক্ষার্থীদের উপহার দেওয়া হবে। নতুন শীতবস্ত্র এবং স্কুলব্যাগ পেয়ে শিশুদের মধ্যে আনন্দের ঢেউ বইছে। পরিবারগুলোর মধ্যে উষ্ণতার এই অনুভূতি একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
শিশুস্বর্গ ফাউন্ডেশন শুধু শীতবস্ত্র বিতরণেই সীমাবদ্ধ নয়। তারা সীমান্ত অঞ্চলের শিশুদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি, আইটি প্রশিক্ষণ, বেকারদের কর্মসংস্থান, নারী উন্নয়ন প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রকল্প পরিচালনা করে আসছে। এছাড়াও রওশন আরা মেমোরিয়াল শিশুস্বর্গ বিদ্যালয় এবং একটি পাঠাগার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শিক্ষার পরিসর বিস্তৃত করেছে।