বাংলাদেশ ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বিশেষ ভূমিকা রাখা এ. এফ. হাসান আরিফ শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টায় রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বিএএসএ) গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
বিএএসএ-এর সভাপতি ড. মো. আনোয়ার উল্ল্যাহ এবং মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত শোকবার্তায় বলা হয়, “২০২৪ সালের আগস্ট মাসে ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হাসান আরিফ বিশেষ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তার মৃত্যুতে দেশ ও জাতি একজন মেধাবী ও ন্যায়নিষ্ঠ ব্যক্তিকে হারালো।”
হাসান আরিফ ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী। তিনি ১৯৬৭ সালে ভারতের কলকাতা হাইকোর্ট থেকে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর ১৯৭০ সালে আইন পেশায় যোগ দেন। ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে ২০০৫ সালের এপ্রিল পর্যন্ত তিনি অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও, ২০০৮-২০০৯ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তার নেতৃত্বে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন এবং সমবায় মন্ত্রণালয়ের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে গতিশীলতা আসে।
২০২৪ সালের আগস্ট মাসে ফ্যাসিস্টবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে তার সাহসী ভূমিকা তাকে দেশের ইতিহাসে অমর করে রেখেছে। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় তার অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাকে জান্নাতবাসী করুন। দেশের ইতিহাসে তার অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
বিএএসএ-এর সভাপতি ড. মো. আনোয়ার উল্ল্যাহ এবং মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত শোকবার্তায় বলা হয়, “২০২৪ সালের আগস্ট মাসে ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হাসান আরিফ বিশেষ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তার মৃত্যুতে দেশ ও জাতি একজন মেধাবী ও ন্যায়নিষ্ঠ ব্যক্তিকে হারালো।”
হাসান আরিফ ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী। তিনি ১৯৬৭ সালে ভারতের কলকাতা হাইকোর্ট থেকে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর ১৯৭০ সালে আইন পেশায় যোগ দেন। ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে ২০০৫ সালের এপ্রিল পর্যন্ত তিনি অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও, ২০০৮-২০০৯ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তার নেতৃত্বে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন এবং সমবায় মন্ত্রণালয়ের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে গতিশীলতা আসে।
২০২৪ সালের আগস্ট মাসে ফ্যাসিস্টবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে তার সাহসী ভূমিকা তাকে দেশের ইতিহাসে অমর করে রেখেছে। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় তার অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাকে জান্নাতবাসী করুন। দেশের ইতিহাসে তার অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।