লক্ষ্মীপুরের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ দালাল বাজার নবীন কিশোর উচ্চ বিদ্যালয় উদযাপন করল তার শতবর্ষ পূর্তি। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে স্মৃতিচারণ, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, এবং শিক্ষার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূঁইয়া। তিনি বলেন, “যে লক্ষ্য নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, সেই লক্ষ্য এখনও পুরোপুরি অর্জিত হয়নি। দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার পাশাপাশি মেধাভিত্তিক প্রজন্ম গড়তে হবে। তবে অযোগ্য এবং দুর্নীতিগ্রস্ত লোকদের নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার মান নষ্ট করা হচ্ছে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বিপদ ডেকে আনছে।”
তিনি আরও জানান, ভবিষ্যতে দেশের প্রতিটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া উচিত, যাতে জনগণ তাদের ইচ্ছেমতো প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে।
“শত বর্ষে শত প্রাণ, বাজুক মনে ঐকতান” স্লোগানে সাজানো এই অনুষ্ঠানে ছিল আনন্দ শোভাযাত্রা, স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন, শিক্ষকদের সম্মাননা প্রদান, এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে তাদের শিক্ষাজীবনের গল্প ও কর্মমুখী অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী, দুদকের সাবেক মহাপরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন, এবং বিশ্ব ভ্রমণে বিরল ইতিহাস সৃষ্টিকারী নাজমুন নাহার সোহাগী।
আবুল খায়ের ভূঁইয়া শিক্ষার মান উন্নয়ন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে দুর্নীতি বন্ধের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, “দুর্নীতির কারণে অযোগ্য ও অদক্ষ লোকজনকে নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার মান ক্রমাগত অবনতি হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে হলে মেধাভিত্তিক রাজনীতির প্রসার ঘটাতে হবে।”
এই শতবর্ষ উদযাপন শুধু একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নয়; বরং লক্ষ্মীপুরবাসীর জন্যও একটি গর্বের দিন। বিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে একটি ঐতিহাসিক উদযাপন করেছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূঁইয়া। তিনি বলেন, “যে লক্ষ্য নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, সেই লক্ষ্য এখনও পুরোপুরি অর্জিত হয়নি। দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার পাশাপাশি মেধাভিত্তিক প্রজন্ম গড়তে হবে। তবে অযোগ্য এবং দুর্নীতিগ্রস্ত লোকদের নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার মান নষ্ট করা হচ্ছে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বিপদ ডেকে আনছে।”
তিনি আরও জানান, ভবিষ্যতে দেশের প্রতিটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া উচিত, যাতে জনগণ তাদের ইচ্ছেমতো প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে।
“শত বর্ষে শত প্রাণ, বাজুক মনে ঐকতান” স্লোগানে সাজানো এই অনুষ্ঠানে ছিল আনন্দ শোভাযাত্রা, স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন, শিক্ষকদের সম্মাননা প্রদান, এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে তাদের শিক্ষাজীবনের গল্প ও কর্মমুখী অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী, দুদকের সাবেক মহাপরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন, এবং বিশ্ব ভ্রমণে বিরল ইতিহাস সৃষ্টিকারী নাজমুন নাহার সোহাগী।
আবুল খায়ের ভূঁইয়া শিক্ষার মান উন্নয়ন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে দুর্নীতি বন্ধের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, “দুর্নীতির কারণে অযোগ্য ও অদক্ষ লোকজনকে নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার মান ক্রমাগত অবনতি হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে হলে মেধাভিত্তিক রাজনীতির প্রসার ঘটাতে হবে।”
এই শতবর্ষ উদযাপন শুধু একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নয়; বরং লক্ষ্মীপুরবাসীর জন্যও একটি গর্বের দিন। বিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে একটি ঐতিহাসিক উদযাপন করেছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।