ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার খোয়াই জেলা থেকে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) দুই শিশুসহ ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এই ব্যক্তিরা, যাদের মধ্যে পুরুষ ও নারী রয়েছেন, ভারতীয় দালালদের সহায়তায় অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে ত্রিপুরা আসেন। এরপর তারা সীমান্তবর্তী অঞ্চলে একটি বেসরকারি গেস্ট হাউসে অবস্থান করছিলেন। পুলিশ জানায়, তারা দিল্লি থেকে খোয়াই এসে ফেরত যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
তাদের মধ্যে আছেন ৩৭ বছর বয়সী মোহাম্মদ কবির, ২৩ বছর বয়সী মোহাম্মদ মুমিন, ৭০ বছর বয়সী আয়েশা খাতুন, ৩৫ বছর বয়সী তানিয়া বেগম। এই ব্যক্তিরা বাংলাদেশের ফেনী জেলার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেছেন যে, তারা কিছু মাস আগে চাকরির জন্য দিল্লিতে গিয়ে অবৈধভাবে আধার, প্যান এবং ইপিআইসি কার্ড তৈরি করেছেন। ত্রিপুরা পুলিশ এই ভুয়া কার্ডগুলো জব্দ করেছে। গত পাঁচ মাসে ত্রিপুরা পুলিশ, বিএসএফ এবং রেলওয়ে পুলিশ মিলে ৫৭০ জন বাংলাদেশি নাগরিকসহ ৬৩ জন রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে।
এছাড়া, ত্রিপুরা রাজ্যে চলতি বছরের প্রথম থেকেই ৭০০-এরও বেশি অবৈধ বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিএসএফের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চলতি বছরে মাদক চোরাচালান এবং অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে তাদের নজরদারি আরও কঠোর করা হয়েছে।
তাদের মধ্যে আছেন ৩৭ বছর বয়সী মোহাম্মদ কবির, ২৩ বছর বয়সী মোহাম্মদ মুমিন, ৭০ বছর বয়সী আয়েশা খাতুন, ৩৫ বছর বয়সী তানিয়া বেগম। এই ব্যক্তিরা বাংলাদেশের ফেনী জেলার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেছেন যে, তারা কিছু মাস আগে চাকরির জন্য দিল্লিতে গিয়ে অবৈধভাবে আধার, প্যান এবং ইপিআইসি কার্ড তৈরি করেছেন। ত্রিপুরা পুলিশ এই ভুয়া কার্ডগুলো জব্দ করেছে। গত পাঁচ মাসে ত্রিপুরা পুলিশ, বিএসএফ এবং রেলওয়ে পুলিশ মিলে ৫৭০ জন বাংলাদেশি নাগরিকসহ ৬৩ জন রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে।
এছাড়া, ত্রিপুরা রাজ্যে চলতি বছরের প্রথম থেকেই ৭০০-এরও বেশি অবৈধ বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিএসএফের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চলতি বছরে মাদক চোরাচালান এবং অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে তাদের নজরদারি আরও কঠোর করা হয়েছে।