চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছাদে শুকাতে রাখা ককটেলের বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হাফিজুর রহমান ওরফে সুরুজ (৪০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রইস উদ্দিন।
সুরুজ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের পেঁচিপাড়া গ্রামের মৃত ভাদু শেখের ছেলে। তিনি স্থানীয়ভাবে পরিচিত ছিলেন একজন ককটেল প্রস্তুতকারক হিসেবে।
গত ১৩ ডিসেম্বর বিকেলে সুরুজ নিজের ছাদে শুকাতে দেওয়া ককটেলের বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, ককটেলগুলো বহু দিন আগে তৈরি করে রোদে শুকানো হচ্ছিল। সেগুলো ব্যাগে ভরার সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এতে সুরুজের মুখমণ্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়।
প্রাথমিকভাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়। পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হলেও সুরুজ সেখান থেকে চিকিৎসা শেষ না করেই আত্মগোপনে চলে যান।
ঢামেক হাসপাতালের চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সন্ধ্যায় সুরুজ মারা যান। তার মরদেহের ময়নাতদন্ত ঢামেক হাসপাতালেই সম্পন্ন করা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এ ঘটনায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ঘটনার পর থেকেই সুরুজের পরিবারের পুরুষ সদস্যরা পলাতক। বিস্ফোরণের আলামত মুছে ফেলার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানায়, সুরুজ একজন আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং বিস্ফোরণের জন্য ব্যবহৃত ককটেলগুলো তিনি নিজেই তৈরি করেছিলেন।
ওসি রইস উদ্দিন বলেন, "মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত তদন্ত করা হবে। এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।"
সুরুজ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের পেঁচিপাড়া গ্রামের মৃত ভাদু শেখের ছেলে। তিনি স্থানীয়ভাবে পরিচিত ছিলেন একজন ককটেল প্রস্তুতকারক হিসেবে।
গত ১৩ ডিসেম্বর বিকেলে সুরুজ নিজের ছাদে শুকাতে দেওয়া ককটেলের বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, ককটেলগুলো বহু দিন আগে তৈরি করে রোদে শুকানো হচ্ছিল। সেগুলো ব্যাগে ভরার সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এতে সুরুজের মুখমণ্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়।
প্রাথমিকভাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়। পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হলেও সুরুজ সেখান থেকে চিকিৎসা শেষ না করেই আত্মগোপনে চলে যান।
ঢামেক হাসপাতালের চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সন্ধ্যায় সুরুজ মারা যান। তার মরদেহের ময়নাতদন্ত ঢামেক হাসপাতালেই সম্পন্ন করা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এ ঘটনায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ঘটনার পর থেকেই সুরুজের পরিবারের পুরুষ সদস্যরা পলাতক। বিস্ফোরণের আলামত মুছে ফেলার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানায়, সুরুজ একজন আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং বিস্ফোরণের জন্য ব্যবহৃত ককটেলগুলো তিনি নিজেই তৈরি করেছিলেন।
ওসি রইস উদ্দিন বলেন, "মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত তদন্ত করা হবে। এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।"