যশোর, ২১ ডিসেম্বর: যশোরের ঝিকরগাছায় এক যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছে ধাক্কা দিলে পথচারী বুলু মিয়া (৫০) নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও ১৭ জন। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের গাজীর দরগাহ তেল পাম্পের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত বুলু মিয়া গাজীর দরগাহ এলাকার বাসিন্দা হাফিজুর রহমানের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সাতক্ষীরাগামী গোল্ডেন লাইন পরিবহনের একটি এসি বাস বেপরোয়া গতিতে চলছিল। গাজীর দরগাহ এলাকায় পৌঁছে একটি মোটরসাইকেলকে পাশ কাটানোর সময় মোটরসাইকেল আরোহীকে আঘাত করে। এরপরে বাসটি পথচারী বুলু মিয়াকে চাপা দিয়ে সজোরে সড়কের পাশে গাছে ধাক্কা দেয়। বাসের সামনের অংশ সম্পূর্ণরূপে দুমড়ে-মুচড়ে যায়।
দুর্ঘটনায় পথচারী বুলু মিয়া ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। গুরুতর আহত অবস্থায় বাসের চালক ও মোটরসাইকেল আরোহী মোহাম্মদ সোহেল (২৮) সহ মোট ১৭ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আহতদের মধ্যে ১৫ জন বাসযাত্রী ছিলেন। গুরুতর আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ঝিকরগাছা ফায়ার সার্ভিস। স্টেশনের ইনচার্জ নয়ন বাবু জানান, স্থানীয়রা দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য স্থানীয়ভাবে ব্যবস্থা নেন। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা গাড়ি থেকে বাকি আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে কাজ করছে। বাসটির গতি এবং চালকের বেপরোয়া মনোভাব দুর্ঘটনার প্রধান কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সাতক্ষীরাগামী গোল্ডেন লাইন পরিবহনের একটি এসি বাস বেপরোয়া গতিতে চলছিল। গাজীর দরগাহ এলাকায় পৌঁছে একটি মোটরসাইকেলকে পাশ কাটানোর সময় মোটরসাইকেল আরোহীকে আঘাত করে। এরপরে বাসটি পথচারী বুলু মিয়াকে চাপা দিয়ে সজোরে সড়কের পাশে গাছে ধাক্কা দেয়। বাসের সামনের অংশ সম্পূর্ণরূপে দুমড়ে-মুচড়ে যায়।
দুর্ঘটনায় পথচারী বুলু মিয়া ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। গুরুতর আহত অবস্থায় বাসের চালক ও মোটরসাইকেল আরোহী মোহাম্মদ সোহেল (২৮) সহ মোট ১৭ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আহতদের মধ্যে ১৫ জন বাসযাত্রী ছিলেন। গুরুতর আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ঝিকরগাছা ফায়ার সার্ভিস। স্টেশনের ইনচার্জ নয়ন বাবু জানান, স্থানীয়রা দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য স্থানীয়ভাবে ব্যবস্থা নেন। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা গাড়ি থেকে বাকি আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে কাজ করছে। বাসটির গতি এবং চালকের বেপরোয়া মনোভাব দুর্ঘটনার প্রধান কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে।