বেনাপোল, ২০ ডিসেম্বর: ভারতে পাচারের শিকার হয়ে আটক হওয়া ১৫ জন বাংলাদেশি নারী, যাদের মধ্যে একজন শিশু রয়েছে, সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরে এসেছেন। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টায় বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভারতীয় পুলিশ বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তাদের হস্তান্তর করে। ফেরত আসা ব্যক্তিরা যশোর, সাতক্ষীরা, খুলনা ও নড়াইল জেলার বাসিন্দা।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের পরিদর্শক ইব্রাহিম আহমেদ জানান, এই নারীরা বিভিন্ন সময়ে পাচারের শিকার হয়ে ভারতের মুম্বাইয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে অবৈধভাবে বসবাসের অভিযোগে তাদের আটক করে জেল হাজতে পাঠানো হয়। আদালত তাদের এক থেকে দুই বছরের কারাদণ্ড প্রদান করে। সাজা শেষে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।
ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। পরে, এনজিও সংস্থা ‘জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার’ এবং ‘রাইটস যশোর’ তাদের গ্রহণ করে। এই সংস্থাগুলি ফেরত আসা নারী ও শিশুকে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তরের ব্যবস্থা করবে।
ফেরত আসা নারী ও শিশুরা পাচারের শিকার হওয়ার পর যে দুঃসহ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছেন, তা থেকে পুনরায় স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার জন্য এনজিও সংস্থাগুলি মানসিক ও সামাজিক সহায়তা প্রদান করবে।
এই ঘটনা মানব পাচার প্রতিরোধের জন্য জনসচেতনতার গুরুত্ব তুলে ধরে। স্থানীয় প্রশাসন এবং এনজিওগুলির যৌথ প্রচেষ্টায় পাচার রোধ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের পরিদর্শক ইব্রাহিম আহমেদ জানান, এই নারীরা বিভিন্ন সময়ে পাচারের শিকার হয়ে ভারতের মুম্বাইয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে অবৈধভাবে বসবাসের অভিযোগে তাদের আটক করে জেল হাজতে পাঠানো হয়। আদালত তাদের এক থেকে দুই বছরের কারাদণ্ড প্রদান করে। সাজা শেষে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।
ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। পরে, এনজিও সংস্থা ‘জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার’ এবং ‘রাইটস যশোর’ তাদের গ্রহণ করে। এই সংস্থাগুলি ফেরত আসা নারী ও শিশুকে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তরের ব্যবস্থা করবে।
ফেরত আসা নারী ও শিশুরা পাচারের শিকার হওয়ার পর যে দুঃসহ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছেন, তা থেকে পুনরায় স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার জন্য এনজিও সংস্থাগুলি মানসিক ও সামাজিক সহায়তা প্রদান করবে।
এই ঘটনা মানব পাচার প্রতিরোধের জন্য জনসচেতনতার গুরুত্ব তুলে ধরে। স্থানীয় প্রশাসন এবং এনজিওগুলির যৌথ প্রচেষ্টায় পাচার রোধ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।