গাজীপুর, ২১ ডিসেম্বর: গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় একটি ট্রাকের চাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে মাওনা-কালিয়াকৈর আঞ্চলিক সড়কের কাওরান বাজার এলাকায় এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে একজন হলেন শফিকুল ইসলাম (৪৫), যিনি শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি উপজেলার কাংশা গ্রামের গোলাপ হোসেনের ছেলে। তিনি পেশায় একজন ঠিকাদার ছিলেন। নিহত অপর ব্যক্তির পরিচয় এখনও নিশ্চিত করা যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মাওনা ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কুদ্দুস মৃধা জানান, মাওনা থেকে একটি ট্রাক কালিয়াকৈরের দিকে যাচ্ছিল। ওভারটেকিংয়ের সময় মোটরসাইকেলটি ট্রাকের পাশে ধাক্কা খেয়ে ঘটনাস্থলেই দুই আরোহী প্রাণ হারান। দুর্ঘটনার পরপরই ট্রাকসহ চালককে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিহত শফিকুল ইসলামের স্ত্রী শিরিনা আক্তার জানান, তার স্বামী সকালে একটি মাদরাসার সাইট পরিদর্শনের জন্য বাসা থেকে বের হন। সেখানে যাওয়ার পথেই তিনি দুর্ঘটনার শিকার হন বলে তিনি ধারণা করছেন।
দুর্ঘটনার পর পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এই দুর্ঘটনা সড়ক নিরাপত্তা ও যানবাহনের নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব আবারও সামনে এনেছে। স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবহন কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে একজন হলেন শফিকুল ইসলাম (৪৫), যিনি শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি উপজেলার কাংশা গ্রামের গোলাপ হোসেনের ছেলে। তিনি পেশায় একজন ঠিকাদার ছিলেন। নিহত অপর ব্যক্তির পরিচয় এখনও নিশ্চিত করা যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মাওনা ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কুদ্দুস মৃধা জানান, মাওনা থেকে একটি ট্রাক কালিয়াকৈরের দিকে যাচ্ছিল। ওভারটেকিংয়ের সময় মোটরসাইকেলটি ট্রাকের পাশে ধাক্কা খেয়ে ঘটনাস্থলেই দুই আরোহী প্রাণ হারান। দুর্ঘটনার পরপরই ট্রাকসহ চালককে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিহত শফিকুল ইসলামের স্ত্রী শিরিনা আক্তার জানান, তার স্বামী সকালে একটি মাদরাসার সাইট পরিদর্শনের জন্য বাসা থেকে বের হন। সেখানে যাওয়ার পথেই তিনি দুর্ঘটনার শিকার হন বলে তিনি ধারণা করছেন।
দুর্ঘটনার পর পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এই দুর্ঘটনা সড়ক নিরাপত্তা ও যানবাহনের নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব আবারও সামনে এনেছে। স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবহন কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।