চাঁদপুরের হরিণা ফেরিঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে থেমে থাকা একটি জাহাজে পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে এই মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়। জাহাজটির নাম এমভি আল-বাখেরা।
চাঁদপুর নৌ পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, "জাহাজটি নোঙর করা অবস্থায় ছিল। পাঁচজনের মরদেহ কীভাবে এখানে এল এবং তাদের মৃত্যুর কারণ কী, তা এখনো স্পষ্ট নয়। কোস্টগার্ড এবং নৌপুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছে।"
নদীর মাঝখানে নোঙর করা এমভি আল-বাখেরা নামক জাহাজে স্থানীয়দের নজরে পড়ে অস্বাভাবিকতা। পরে তারা কর্তৃপক্ষকে জানালে, নৌপুলিশ এবং কোস্টগার্ড দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। প্রাথমিকভাবে মরদেহগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
প্রাথমিক তদন্তে নৌপুলিশ মনে করছে, এটি একটি দুর্ঘটনা হতে পারে, তবে হত্যার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। জাহাজের কর্মীদের ও স্থানীয় সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মরদেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্থানীয় জনগণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। এলাকার লোকজন এ ধরনের ঘটনা আগে কখনো দেখেনি বলে জানায়। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় দেশজুড়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
নৌপুলিশ ও কোস্টগার্ডের যৌথ তদন্ত দল এ ঘটনার পেছনের কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। সংশ্লিষ্ট সকলকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
নৌপথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এমন ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
চাঁদপুর নৌ পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, "জাহাজটি নোঙর করা অবস্থায় ছিল। পাঁচজনের মরদেহ কীভাবে এখানে এল এবং তাদের মৃত্যুর কারণ কী, তা এখনো স্পষ্ট নয়। কোস্টগার্ড এবং নৌপুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছে।"
নদীর মাঝখানে নোঙর করা এমভি আল-বাখেরা নামক জাহাজে স্থানীয়দের নজরে পড়ে অস্বাভাবিকতা। পরে তারা কর্তৃপক্ষকে জানালে, নৌপুলিশ এবং কোস্টগার্ড দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। প্রাথমিকভাবে মরদেহগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
প্রাথমিক তদন্তে নৌপুলিশ মনে করছে, এটি একটি দুর্ঘটনা হতে পারে, তবে হত্যার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। জাহাজের কর্মীদের ও স্থানীয় সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মরদেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্থানীয় জনগণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। এলাকার লোকজন এ ধরনের ঘটনা আগে কখনো দেখেনি বলে জানায়। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় দেশজুড়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
নৌপুলিশ ও কোস্টগার্ডের যৌথ তদন্ত দল এ ঘটনার পেছনের কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। সংশ্লিষ্ট সকলকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
নৌপথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এমন ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।