জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিলের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনে একনেকের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস সভায় সভাপতিত্ব করেন।
পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সংবাদ সম্মেলনে জানান, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে জীববৈচিত্র্যের মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা ছিল। স্থানটি পশু-পাখির জন্য সংরক্ষিত হওয়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে প্রকল্পটি বাতিলের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।
এ বৈঠকে ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়, যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৯৭৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলো হলো:
চিলমারী এলাকায় নদী বন্দর নির্মাণ
আশুগঞ্জ-পলাশ সবুজ প্রকল্প
রাবার গাছ কর্তন ও পুনঃবাগান সৃজন প্রকল্প
রেলওয়ের লেভেল ক্রসিং গেট পুনর্বাসন প্রকল্প
সভার আলোচনায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রকল্প বাতিলের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। পাশাপাশি অন্যান্য প্রকল্প নিয়ে বিদ্যুৎ ও সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান এবং আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল তাদের মতামত প্রকাশ করেন।
সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিলের এই সিদ্ধান্ত পরিবেশ রক্ষার প্রতি সরকারের অঙ্গীকারের প্রতিফলন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি পরিবেশ সংরক্ষণে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।
পরিবেশ রক্ষায় একনেকের এই সিদ্ধান্তকে সাধারণ মানুষ এবং পরিবেশবাদীরা স্বাগত জানিয়েছেন। প্রকল্প বাতিলের পর সংশ্লিষ্ট এলাকায় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সংবাদ সম্মেলনে জানান, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে জীববৈচিত্র্যের মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা ছিল। স্থানটি পশু-পাখির জন্য সংরক্ষিত হওয়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে প্রকল্পটি বাতিলের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।
এ বৈঠকে ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়, যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৯৭৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলো হলো:
চিলমারী এলাকায় নদী বন্দর নির্মাণ
আশুগঞ্জ-পলাশ সবুজ প্রকল্প
রাবার গাছ কর্তন ও পুনঃবাগান সৃজন প্রকল্প
রেলওয়ের লেভেল ক্রসিং গেট পুনর্বাসন প্রকল্প
সভার আলোচনায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রকল্প বাতিলের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। পাশাপাশি অন্যান্য প্রকল্প নিয়ে বিদ্যুৎ ও সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান এবং আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল তাদের মতামত প্রকাশ করেন।
সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিলের এই সিদ্ধান্ত পরিবেশ রক্ষার প্রতি সরকারের অঙ্গীকারের প্রতিফলন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি পরিবেশ সংরক্ষণে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।
পরিবেশ রক্ষায় একনেকের এই সিদ্ধান্তকে সাধারণ মানুষ এবং পরিবেশবাদীরা স্বাগত জানিয়েছেন। প্রকল্প বাতিলের পর সংশ্লিষ্ট এলাকায় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।