জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা ও সমন্বয় কমিটির সভা থেকে বালিঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান চৌধুরীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহমুদুল হাসান।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে এ ঘটনা ঘটে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় নিহত শিক্ষার্থী নজিবুল সরকার বিশাল হত্যা মামলার আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষ করে সমন্বয় কমিটির সভা চলার সময় ছাত্র প্রতিনিধি ও বিএনপির নেতাকর্মীরা স্লোগান দিতে দিতে সভাকক্ষ ঘেরাও করেন। হট্টগোলের মধ্যেই ছাত্র প্রতিনিধি ও নেতাকর্মীদের তোপের মুখে পড়ে চেয়ারম্যানকে নিরাপদে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, জেলা প্রশাসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নুরুজ্জামান চৌধুরীকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে নজিবুল হত্যা মামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, নুরুজ্জামান চৌধুরীকে জেলা গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) পাঠানো হয়েছে। ছাত্র প্রতিনিধি ও বিএনপির নেতাকর্মীদের বিক্ষোভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তারা চেয়ারম্যানকে একজন খুনি হিসেবে দাবি করেন।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাঁচবিবি উপজেলা চত্বরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং অন্য ইউপি চেয়ারম্যানরা নিরাপত্তার জন্য সভাকক্ষ ত্যাগ করেন। ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে এ ঘটনা ঘটে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় নিহত শিক্ষার্থী নজিবুল সরকার বিশাল হত্যা মামলার আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষ করে সমন্বয় কমিটির সভা চলার সময় ছাত্র প্রতিনিধি ও বিএনপির নেতাকর্মীরা স্লোগান দিতে দিতে সভাকক্ষ ঘেরাও করেন। হট্টগোলের মধ্যেই ছাত্র প্রতিনিধি ও নেতাকর্মীদের তোপের মুখে পড়ে চেয়ারম্যানকে নিরাপদে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, জেলা প্রশাসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নুরুজ্জামান চৌধুরীকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে নজিবুল হত্যা মামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, নুরুজ্জামান চৌধুরীকে জেলা গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) পাঠানো হয়েছে। ছাত্র প্রতিনিধি ও বিএনপির নেতাকর্মীদের বিক্ষোভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তারা চেয়ারম্যানকে একজন খুনি হিসেবে দাবি করেন।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাঁচবিবি উপজেলা চত্বরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং অন্য ইউপি চেয়ারম্যানরা নিরাপত্তার জন্য সভাকক্ষ ত্যাগ করেন। ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।