গাজীপুরের শ্রীপুরে বোতাম তৈরির কারখানায় কেমিক্যাল বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজন রংমিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মন্ডল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন—দিনাজপুরের মো. সোহাগ সরকার (৩২), গোপালগঞ্জের শাওন মাতব্বর (২২), এবং লালমনিরহাটের মো. মজমুল হক (২১)। তিনজনই পেশায় রংমিস্ত্রি ছিলেন।
রোববার দুপুর দেড়টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামের এম অ্যান্ড ইউ ট্রিমস লিমিটেড কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মামুন জানান, কেমিক্যাল ড্রামে বিস্ফোরণের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানান, আগুনের তাপে কেমিক্যাল ড্রামগুলো ফুলে গিয়ে একাধিক বিস্ফোরণ ঘটে। প্রথম বিস্ফোরণের সময়ই দুইজনের মৃত্যু হয়। পরে সোমবার সকালে তৃতীয় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
শ্রীপুর থানার ওসি বলেন, ঘটনার সময় শ্রমিকদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথাযথ ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিহতদের পরিবারকে প্রাথমিক সহায়তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
কারখানাটিতে প্রচুর পরিমাণ কেমিক্যাল মজুত থাকার কারণে দুর্ঘটনার মাত্রা ভয়াবহ রূপ নেয়। এ ঘটনার কারণ জানতে তদন্ত শুরু করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
নিহতরা হলেন—দিনাজপুরের মো. সোহাগ সরকার (৩২), গোপালগঞ্জের শাওন মাতব্বর (২২), এবং লালমনিরহাটের মো. মজমুল হক (২১)। তিনজনই পেশায় রংমিস্ত্রি ছিলেন।
রোববার দুপুর দেড়টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামের এম অ্যান্ড ইউ ট্রিমস লিমিটেড কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মামুন জানান, কেমিক্যাল ড্রামে বিস্ফোরণের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানান, আগুনের তাপে কেমিক্যাল ড্রামগুলো ফুলে গিয়ে একাধিক বিস্ফোরণ ঘটে। প্রথম বিস্ফোরণের সময়ই দুইজনের মৃত্যু হয়। পরে সোমবার সকালে তৃতীয় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
শ্রীপুর থানার ওসি বলেন, ঘটনার সময় শ্রমিকদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথাযথ ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিহতদের পরিবারকে প্রাথমিক সহায়তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
কারখানাটিতে প্রচুর পরিমাণ কেমিক্যাল মজুত থাকার কারণে দুর্ঘটনার মাত্রা ভয়াবহ রূপ নেয়। এ ঘটনার কারণ জানতে তদন্ত শুরু করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।