বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের আবাসিক পরিচালক আবদুলায়ে সেক প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এই সাক্ষাতে আবদুলায়ে সেক জানালেন, আগামী জানুয়ারিতে তিনি বিশ্বব্যাংক থেকে অবসরে যাচ্ছেন।
অধ্যাপক ড. ইউনূস বিশ্বব্যাংকের সহায়তাপুষ্ট বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচন, ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে অগ্রগতি, এবং ডিজিটাল সেবা পদ্ধতির উন্নয়নে অবদানের জন্য আবদুলায়ে সেককে ধন্যবাদ জানান।
বিশ্বব্যাংক সম্প্রতি ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের নতুন অর্থায়ন অনুমোদন করেছে। এই অর্থায়ন জলবায়ু সহিষ্ণুতা, পরিবেশের টেকসই উন্নয়ন এবং চট্টগ্রাম নগরীর স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার মানোন্নয়নে ব্যয় করা হবে।
সাক্ষাতে উল্লেখ করা হয়, ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের উন্নয়ন সহায়তার পরিমাণ প্রায় ৪৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এই সহায়তা দারিদ্র্য বিমোচন, টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা, এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতসহ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
আবদুলায়ে সেক প্রতিশ্রুতি দেন যে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গৃহীত সংস্কার কার্যক্রমে বিশ্বব্যাংক তার সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। এই সাক্ষাতের মাধ্যমে দুই পক্ষই বাংলাদেশের উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদী সহযোগিতার গুরুত্ব পুনর্ব্যক্ত করেছে।
অধ্যাপক ড. ইউনূস বিশ্বব্যাংকের সহায়তাপুষ্ট বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচন, ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে অগ্রগতি, এবং ডিজিটাল সেবা পদ্ধতির উন্নয়নে অবদানের জন্য আবদুলায়ে সেককে ধন্যবাদ জানান।
বিশ্বব্যাংক সম্প্রতি ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের নতুন অর্থায়ন অনুমোদন করেছে। এই অর্থায়ন জলবায়ু সহিষ্ণুতা, পরিবেশের টেকসই উন্নয়ন এবং চট্টগ্রাম নগরীর স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার মানোন্নয়নে ব্যয় করা হবে।
সাক্ষাতে উল্লেখ করা হয়, ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের উন্নয়ন সহায়তার পরিমাণ প্রায় ৪৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এই সহায়তা দারিদ্র্য বিমোচন, টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা, এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতসহ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
আবদুলায়ে সেক প্রতিশ্রুতি দেন যে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গৃহীত সংস্কার কার্যক্রমে বিশ্বব্যাংক তার সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। এই সাক্ষাতের মাধ্যমে দুই পক্ষই বাংলাদেশের উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদী সহযোগিতার গুরুত্ব পুনর্ব্যক্ত করেছে।