কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানুকে লাঞ্ছিত ও গলায় জুতার মালা পরিয়ে অপমানিত করার প্রতিবাদে বিএনপি এক বিক্ষোভ মিছিল করেছে। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় চৌদ্দগ্রাম উপজেলা ও পৌর বিএনপি এই বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে।
গত রোববার (২২ ডিসেম্বর) চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। স্থানীয় জামায়াত সমর্থক আবুল হাসেমের নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একটি দল বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানুকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে অপমান করে। এই ঘটনা একটি ভিডিও ফুটেজে ধরা পড়ে, যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায় এবং পুরো দেশজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে।
বিক্ষোভ মিছিলের পর, বিএনপির স্থানীয় নেতারা দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। পৌর বিএনপির আহ্বায়ক হারুন অর রশিদ বলেন, “আমরা কোনও দুষ্কৃতকারী বা আওয়ামী লীগের পক্ষে প্রতিবাদ করছি না, আমরা প্রতিবাদ করছি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে যারা অপমান করেছেন তাদের বিরুদ্ধে।”
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি কামরুল হুদা বলেন, “বিজয়ের মাসে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে এভাবে অপমান করা পুরো দেশের জন্য একটি কলঙ্ক। এটি ফ্যাসিবাদী আমলের ধারাবাহিকতা।” তিনি আরও বলেন, “যদি তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করুক, তবে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া ঠিক নয়।”
প্রকাশ্য এই অপমানের ঘটনার পেছনে স্থানীয় রাজনৈতিক সম্পর্কও জড়িত। বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানু ছিলেন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। তবে সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের বিরোধিতার কারণে তাকে দীর্ঘ ৮ বছর এলাকা ছাড়া থাকতে হয়। পরবর্তীতে কয়েকবার তার বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এই বিক্ষোভে বিএনপির নেতারা ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম ও রাজনৈতিক হেনস্তার প্রতিবাদ জানান এবং দোষীদের শাস্তির দাবি করেন।
গত রোববার (২২ ডিসেম্বর) চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। স্থানীয় জামায়াত সমর্থক আবুল হাসেমের নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একটি দল বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানুকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে অপমান করে। এই ঘটনা একটি ভিডিও ফুটেজে ধরা পড়ে, যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায় এবং পুরো দেশজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে।
বিক্ষোভ মিছিলের পর, বিএনপির স্থানীয় নেতারা দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। পৌর বিএনপির আহ্বায়ক হারুন অর রশিদ বলেন, “আমরা কোনও দুষ্কৃতকারী বা আওয়ামী লীগের পক্ষে প্রতিবাদ করছি না, আমরা প্রতিবাদ করছি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে যারা অপমান করেছেন তাদের বিরুদ্ধে।”
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি কামরুল হুদা বলেন, “বিজয়ের মাসে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে এভাবে অপমান করা পুরো দেশের জন্য একটি কলঙ্ক। এটি ফ্যাসিবাদী আমলের ধারাবাহিকতা।” তিনি আরও বলেন, “যদি তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করুক, তবে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া ঠিক নয়।”
প্রকাশ্য এই অপমানের ঘটনার পেছনে স্থানীয় রাজনৈতিক সম্পর্কও জড়িত। বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানু ছিলেন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। তবে সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের বিরোধিতার কারণে তাকে দীর্ঘ ৮ বছর এলাকা ছাড়া থাকতে হয়। পরবর্তীতে কয়েকবার তার বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এই বিক্ষোভে বিএনপির নেতারা ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম ও রাজনৈতিক হেনস্তার প্রতিবাদ জানান এবং দোষীদের শাস্তির দাবি করেন।