সিরাজগঞ্জ, ২৫ ডিসেম্বর: প্রেমিকের আত্মহত্যার খবরে বিষাক্ত ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যা করলেন সংগীত শিল্পী ও কলেজছাত্রী সুদীপ্তা দাস কেকা (২৬)। ঘটনাটি শাহজাদপুরের সাহাপাড়া মহল্লায় ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুদীপ্তার প্রেমিক হৃদয় কর্মকার (৩০) বগুড়ায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন।
হৃদয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে গভীর শোকে নিজ বাড়িতে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেন সুদীপ্তা। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলেও পথিমধ্যেই তার মৃত্যু হয়।
হৃদয় কর্মকার বগুড়ায় একটি ওষুধ কোম্পানিতে কাজ করতেন এবং বিবাহিত ছিলেন। তবে এই তথ্য গোপন রেখেই তিনি সুদীপ্তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। সম্পর্ক প্রকাশ পাওয়ার পরই এই মর্মান্তিক পরিণতি ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শাহজাদপুর থানার ওসি আসলাম আলী জানান, ঘটনার পেছনে ত্রিভুজ প্রেমের বিষয়টি থাকতে পারে। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, অভিমান থেকেই কেকা আত্মহত্যা করেছেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
হৃদয়-কেকার আত্মহত্যার ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। স্থানীয়রা বলছেন, হৃদয়ের বিবাহিত জীবনের কথা জানার পরই সুদীপ্তা মানসিক চাপে পড়েন।
সুদীপ্তার পরিবার দাবি করেছে, মেয়ে দেরিতে ঘুম থেকে ওঠায় তাকে বকাবকি করা হয়েছিল, আর সেই অভিমানেই সে আত্মহত্যা করেছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনার প্রকৃত কারণ জানতে পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। তবে প্রেম, আঘাত এবং মানসিক চাপ যে কতো বড় ট্র্যাজেডির কারণ হতে পারে, তা হৃদয়-কেকার গল্প থেকে স্পষ্ট।
হৃদয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে গভীর শোকে নিজ বাড়িতে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেন সুদীপ্তা। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলেও পথিমধ্যেই তার মৃত্যু হয়।
হৃদয় কর্মকার বগুড়ায় একটি ওষুধ কোম্পানিতে কাজ করতেন এবং বিবাহিত ছিলেন। তবে এই তথ্য গোপন রেখেই তিনি সুদীপ্তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। সম্পর্ক প্রকাশ পাওয়ার পরই এই মর্মান্তিক পরিণতি ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শাহজাদপুর থানার ওসি আসলাম আলী জানান, ঘটনার পেছনে ত্রিভুজ প্রেমের বিষয়টি থাকতে পারে। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, অভিমান থেকেই কেকা আত্মহত্যা করেছেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
হৃদয়-কেকার আত্মহত্যার ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। স্থানীয়রা বলছেন, হৃদয়ের বিবাহিত জীবনের কথা জানার পরই সুদীপ্তা মানসিক চাপে পড়েন।
সুদীপ্তার পরিবার দাবি করেছে, মেয়ে দেরিতে ঘুম থেকে ওঠায় তাকে বকাবকি করা হয়েছিল, আর সেই অভিমানেই সে আত্মহত্যা করেছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনার প্রকৃত কারণ জানতে পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। তবে প্রেম, আঘাত এবং মানসিক চাপ যে কতো বড় ট্র্যাজেডির কারণ হতে পারে, তা হৃদয়-কেকার গল্প থেকে স্পষ্ট।