টাঙ্গাইলের এক কলেজছাত্রী রিয়া আক্তার প্রতারণার শিকার হয়েছেন পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জাহাঙ্গীর আলমের। অভিযোগে বলা হয়েছে, তদন্ত করতে গিয়ে রিয়ার সঙ্গে পরিচয়ের পর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন জাহাঙ্গীর। পরে কাজি অফিসে নিয়ে ১৫ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়েও করেন। কয়েক মাস একসঙ্গে থাকার পর বদলির পর থেকে রিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক অস্বীকার করছেন জাহাঙ্গীর।
রিয়া অভিযোগ করেছেন, বিয়ের পর তিনি জানতে পারেন, এএসআই জাহাঙ্গীর আগে থেকেই বিবাহিত এবং তার দুটি সন্তান রয়েছে। বর্তমানে জাহাঙ্গীর তাকে তালাক দেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছেন এবং প্রাণনাশের আশঙ্কা করছেন তিনি।
এ বিষয়ে রিয়া প্রথমে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে অভিযোগ করেন। কোনো প্রতিকার না পেয়ে টাঙ্গাইল আদালতে নারী নির্যাতনের মামলা করেন। পাশাপাশি তিনি ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি বরাবরও লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে এএসআই জাহাঙ্গীর স্বীকার করেছেন, তারা বিয়ে করেছেন এবং আইনিভাবে বিষয়টি সমাধান হবে। তবে রিয়া জানান, জাহাঙ্গীর তাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ না করায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন এবং তার জীবনের ন্যায্য অধিকার চান।
এদিকে নাগরপুর থানার ওসি এইচএম জসীম উদ্দিন জানিয়েছেন, এএসআই জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ থাকায় তাকে বদলি করা হয়েছে। তবে বদলির পর থেকে তিনি নাগরপুর থানার কোনো দায়বদ্ধতার আওতায় নেই।
এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভুক্তভোগী রিয়ার অভিযোগের সমাধানে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
রিয়া অভিযোগ করেছেন, বিয়ের পর তিনি জানতে পারেন, এএসআই জাহাঙ্গীর আগে থেকেই বিবাহিত এবং তার দুটি সন্তান রয়েছে। বর্তমানে জাহাঙ্গীর তাকে তালাক দেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছেন এবং প্রাণনাশের আশঙ্কা করছেন তিনি।
এ বিষয়ে রিয়া প্রথমে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে অভিযোগ করেন। কোনো প্রতিকার না পেয়ে টাঙ্গাইল আদালতে নারী নির্যাতনের মামলা করেন। পাশাপাশি তিনি ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি বরাবরও লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে এএসআই জাহাঙ্গীর স্বীকার করেছেন, তারা বিয়ে করেছেন এবং আইনিভাবে বিষয়টি সমাধান হবে। তবে রিয়া জানান, জাহাঙ্গীর তাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ না করায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন এবং তার জীবনের ন্যায্য অধিকার চান।
এদিকে নাগরপুর থানার ওসি এইচএম জসীম উদ্দিন জানিয়েছেন, এএসআই জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ থাকায় তাকে বদলি করা হয়েছে। তবে বদলির পর থেকে তিনি নাগরপুর থানার কোনো দায়বদ্ধতার আওতায় নেই।
এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ভুক্তভোগী রিয়ার অভিযোগের সমাধানে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।