বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল সময় টিভির পাঁচজন সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির বিষয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনকে মিথ্যাচার বলে দাবি করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্টে তিনি এই দাবি করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “আমরা কখনো সময় টিভির মালিকদের কাছে কোনো সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির তালিকা দেইনি এবং টিভি স্টেশনের শেয়ার দাবি করিনি। এএফপি তার প্রতিবেদনে এমনভাবে উপস্থাপন করেছে যেন ছাত্ররা সাংবাদিকদের বরখাস্ত করতে মালিকদের বাধ্য করেছে। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সময় টিভি বিগত ১৬ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোকে সমর্থন করেছে। বিশেষ করে বিচারব্যবস্থা হত্যাসহ জোরপূর্বক গুম, বিরোধী দলের ওপর দমন-পীড়নের মতো অপরাধে চ্যানেলটির ভূমিকা ছিল বিতর্কিত।
এএফপির প্রতিবেদনে ছাত্র আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের বিকৃত ব্যাখ্যা তুলে ধরা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। হাসনাত বলেন, “আমরা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি এবং মুক্ত সাংবাদিকতার পক্ষে আছি। যারা সত্যিকারের রিপোর্ট করেছেন এবং রক্তপিপাসু সরকারের শিকার হয়েছেন, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।”
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বিভিন্ন মহলে আলোচনা ছড়িয়েছে যে সময় টিভির সাংবাদিকদের বরখাস্তের পেছনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তালিকা ছিল। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তবে হাসনাত আবদুল্লাহ এই অভিযোগগুলোকে প্রপাগান্ডা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “আমরা কখনো সময় টিভির মালিকদের কাছে কোনো সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির তালিকা দেইনি এবং টিভি স্টেশনের শেয়ার দাবি করিনি। এএফপি তার প্রতিবেদনে এমনভাবে উপস্থাপন করেছে যেন ছাত্ররা সাংবাদিকদের বরখাস্ত করতে মালিকদের বাধ্য করেছে। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, সময় টিভি বিগত ১৬ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোকে সমর্থন করেছে। বিশেষ করে বিচারব্যবস্থা হত্যাসহ জোরপূর্বক গুম, বিরোধী দলের ওপর দমন-পীড়নের মতো অপরাধে চ্যানেলটির ভূমিকা ছিল বিতর্কিত।
এএফপির প্রতিবেদনে ছাত্র আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের বিকৃত ব্যাখ্যা তুলে ধরা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। হাসনাত বলেন, “আমরা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি এবং মুক্ত সাংবাদিকতার পক্ষে আছি। যারা সত্যিকারের রিপোর্ট করেছেন এবং রক্তপিপাসু সরকারের শিকার হয়েছেন, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।”
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বিভিন্ন মহলে আলোচনা ছড়িয়েছে যে সময় টিভির সাংবাদিকদের বরখাস্তের পেছনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তালিকা ছিল। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তবে হাসনাত আবদুল্লাহ এই অভিযোগগুলোকে প্রপাগান্ডা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।