চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অভিযান চালিয়ে ২০টি সোনার বারসহ এক যাত্রীকে আটক করা হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই), বিমানবন্দর নিরাপত্তা শাখা এবং শুল্ক গোয়েন্দার যৌথ অভিযানে এই সোনা উদ্ধার হয়।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে দুবাই থেকে চট্টগ্রামে আসা বোয়িং-৭৭৭-৩ই৯ (ইআর) মডেলের একটি বিমানে তল্লাশি চালিয়ে সোনার বারগুলো উদ্ধার করা হয়। ৯জে সিটের নিচে বিশেষভাবে লুকানো অবস্থায় পাওয়া সোনাগুলোর ওজন ২ কেজি ৩৩০ গ্রাম এবং বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
অভিযানে বিমানের ৯জে সিটে বসা যাত্রী আতিয়া সামিয়াকে আটক করা হয়েছে। তিনি রাজশাহীর বোয়ালিয়া এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ ইয়াসিনের মেয়ে।
শাহ আমানত বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন শেখ আব্দুল্লাহ আলমগীর জানান, সোনা লুকানোর জায়গাটি সাধারণ যাত্রীর জন্য ব্যবহার করা সম্ভব নয়। তাই বিমানের সব স্টাফ এবং সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহির আওতায় আনার জন্য তদন্ত শুরু হয়েছে।
যদিও বিমানের কাগজে-কলমে জব্দ দেখানো হয়েছে, তবে এটি যাত্রী নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সংস্থার সিদ্ধান্তে বিমানটি ভবিষ্যতে যাত্রী পরিবহনে ব্যবহার হবে কিনা, তা নির্ধারণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে দুবাই থেকে চট্টগ্রামে আসা বোয়িং-৭৭৭-৩ই৯ (ইআর) মডেলের একটি বিমানে তল্লাশি চালিয়ে সোনার বারগুলো উদ্ধার করা হয়। ৯জে সিটের নিচে বিশেষভাবে লুকানো অবস্থায় পাওয়া সোনাগুলোর ওজন ২ কেজি ৩৩০ গ্রাম এবং বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
অভিযানে বিমানের ৯জে সিটে বসা যাত্রী আতিয়া সামিয়াকে আটক করা হয়েছে। তিনি রাজশাহীর বোয়ালিয়া এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ ইয়াসিনের মেয়ে।
শাহ আমানত বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন শেখ আব্দুল্লাহ আলমগীর জানান, সোনা লুকানোর জায়গাটি সাধারণ যাত্রীর জন্য ব্যবহার করা সম্ভব নয়। তাই বিমানের সব স্টাফ এবং সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহির আওতায় আনার জন্য তদন্ত শুরু হয়েছে।
যদিও বিমানের কাগজে-কলমে জব্দ দেখানো হয়েছে, তবে এটি যাত্রী নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সংস্থার সিদ্ধান্তে বিমানটি ভবিষ্যতে যাত্রী পরিবহনে ব্যবহার হবে কিনা, তা নির্ধারণ করা হবে।